সোমবার রাত ৮টার দিকে নগরীর চেরাগী পাহাড় এলাকা থেকে প্রতিবাদ মিছিল শুরু করে যুব ইউনিয়ন চট্টগ্রাম জেলা।
মিছিলটি নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে প্রেস ক্লাব ঘুরে আবার চেরাগী পাহাড় মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে যুব ইউনিয়ন চট্টগ্রাম জেলার সহ-সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, স্থানীয়রা বাঁশখালীর জনবসতি এলাকায় পরিবেশ ধ্বংস করে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র না করতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছিল।
“প্রশাসন জনমত উপেক্ষা করে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের চেষ্টা করছে। প্রতিবাদ করায় শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশ বিনা উস্কানিতে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে সাধারণ মানুষকে হত্যা করেছে।”
“এতে হাজার হাজার মানুষ গৃহহীন ও কর্মহীন হবে। রপ্তানিযোগ্য এসব পণ্য উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেলে বৈদেশিক মুদ্রা থেকেও বঞ্চিত হবে দেশ।”
সাংগঠনিক সম্পাদক জাবেদ চৌধুরী বলেন, “অবিলম্বে এ হত্যকাণ্ডে জড়িত পুলিশ সদস্যের বিচার করতে হবে। ঘটনা ধামাচাপা দিতে লাশ গুমের মতো জঘন্য ঘটনার যেন জন্ম না হয় সেজন্য সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।”
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন যুবনতা রূপন কান্তি ধর, আমানুল ইসলাম, শান্তনু চৌধুরী ও ছাত্র ইউনিয়ন চট্টগ্রাম জেলার সভাপতি শিমুল বৈষ্ণব।