-
টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া নিউ জিল্যান্ডকে প্রথম ধাক্কা দেন ক্রিস ওকস। এলবিডব্লিউ এর ফাঁদে ফেলেন মার্টিন গাপটিলকে।
-
অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসনকে নিয়ে প্রতিরোধ গড়েন আরেক ওপেনার হেনরি নিকোলস।
-
৭৪ রানের জুটি ভেঙে ইংল্যান্ডকে খেলায় ফেরান লিয়াম প্লাঙ্কেট। ৩০ রান করে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন উইলিয়ামসন।
-
ইনিংসের একমাত্র ফিফটি তুলে নেওয়া নিকোলসকেও আউট করেন প্লাঙ্কেট।
-
১৫ রান করে মার্ক উডের বলে আম্পায়ারের ভুল সিদ্ধান্তে বিদায় নেন রস টেইলর।
-
জিমি নিশামকে ১৯ রানে থামিয়ে প্লাঙ্কেট তুলে নেন নিজের তৃতীয় শিকার।
-
টম ল্যাথামের ৪৭ রানে আড়াইশর কাছে যায় কিউইদের সংগ্রহ।
-
রান তাড়ায় শুরুতে জেসন রয়কে ফেরান ম্যাট হেনরি।
-
বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি জো রুট। কলিন ডি গ্রান্ডহোমের বলে ধরা পড়েন উইকেটের পেছনে।
-
একবার জীবন পেয়ে তা কাজে লাগাতে পারেননি জনি বেয়ারস্টো।
-
পঞ্চম উইকেটে ১১০ রানের জুটি গড়ে স্বাগতিকদের লড়াইয়ে রাখেন বেন স্টোকস ও জস বাটলার।
-
লকি ফার্গুসনকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে বাটলার আউট হন ৫৯ রানে।
-
শেষদিকে স্টোকসকে সঙ্গ দিতে পারেননি ওকস, আর্চার কেউই।
-
মূল ম্যাচের শেষ ওভারে নিউ জিল্যান্ডের সমান ঠিক ২৪১ রানে থামে ইংল্যান্ড।
-
সুপার ওভারে ইংলিশরা কোনো উইকেট না হারিয়ে তোলে ১৫ রান।
-
জবাবে সুপার ওভারের শেষ বলে গাপটিলের রান আউটে নিউ জিল্যান্ড থামে ১৫ রানেই।
-
সুপার ওভারসহ ম্যাচে ইংলিশদের চার ও ছক্কা ছিল মোট ২৬টি, নিউ জিল্যান্ডের ১৭টি। এতেই নির্ধারিত হয় বিশ্বকাপ শিরোপা।
-
রান আউটের পর মাঠেই বসে পড়েন গাপটিল। তাকে সান্ত্বনা দিতে এগিয়ে আসেন সতীর্থ নিশাম।
-
বিশ্বকাপ জয়ের পর ইংলিশ খেলোয়াড়দের পরিবারের সদস্যদের উচ্ছ্বাস।
-
শিরোপা জিততে না পেরে হতাশ ম্যান অব দা টুর্নামেন্টের পুরস্কার জেতা নিউ জিল্যান্ড অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন।
-
ম্যাচের পর ছেলেকে কোলে নিয়ে বিমর্ষ রস টেইলর।
-
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে জেসন রয়ের বিশ্বকাপ জয় উদযাপন।
-
দর্শকদের অভিবাদনের জবাব দেন ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়রা।
ক্রিকেট রোমাঞ্চের চূড়ান্ত রূপ দেখা গেল লর্ডসের ফাইনালে। মূল ম্যাচের পর টাই হলো সুপার ওভারও। সুপার ওভারসহ ম্যাচে বেশি বাউন্ডারি হাঁকানোয় প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ শিরোপা ঘরে তুলল ইংল্যান্ড। ছবি: রয়টার্স