সাউথ্যাম্পটনের রোজ বৌলে শনিবার ভারতের ১১ রানের জয়ে ৩৯ রানে ২ উইকেট নেন বুমরাহ। বিশ্বকাপে প্রথম ও ওয়ানডে ক্যারিয়ারে তৃতীয়বারের মতো ম্যাচ সেরার পুরস্কার জেতা এই পেসার জানান, অধিনায়কের আস্থা তাকে সব সময় আত্মবিশ্বাস যোগায়।
“যখন অধিনায়ক আপনার ওপর এতোটা আস্থা রাখে তখন সেটা আপনাকে অনেক আত্মবিশ্বাস এনে দেয়। এটা আমাকে আমার মাথা পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।
“আমরা দেখছিলাম, উইকেট মন্থর থেকে আরও মন্থর হচ্ছে। আপনাকে এখানে নিখুঁত হতে হবে। এটা অনেক বড় মাঠ ছিল। তাই আপনাকে ইয়র্কার করতে হতো আর উইকেট সোজা বল করতে হতো। আপনি যখন উইকেটের পেছনে ছুটবেন তখন উইকেট পাবেন না। আমাদের পরিকল্পনা ছিল ওদের প্রয়োজনীয় রান রেট বাড়ানোর এবং সুযোগ তৈরি করার।”
তৃতীয় উইকেটে জমে গিয়েছিল রহমত শাহ ও হাশমতউল্লাহ শাহিদি। মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ানো এই জুটি ভেঙে ভারতকে ম্যাচে ফেরান বুমরাহ। তার দারুণ বাউন্সারে ধরা পড়েন রহমত। এক বল পর ফিরতি ক্যাচ দিয়ে বিদায় নেন হাশমতউল্লাহ।
জয়ের জন্য শেষ ২ ওভারে ২১ রান প্রয়োজন ছিল আফগানিস্তানের। দারুণ বোলিংয়ে ৫ রান দিয়ে শামির জন্য রাখেন ১৬ রান। হ্যাটট্রিক করে বাকিটা সহজেই সারেন এই বিশ্বকাপে প্রথম খেলতে নামা শামি। হারের শঙ্কা উড়িয়ে স্বস্তির জয়ে মাঠ ছাড়ে ভারত।