বুধবার বাংলাদেশ সময় বেলা সাড়ে তিনটায় কিউইদের মুখোমুখি হবে প্রোটিয়ারা। বাংলাদেশের কাছে হেরে বিশ্বকাপ শুরু করা দক্ষিণ আফ্রিকা এ পর্যন্ত জয় পেয়েছে মোটে একটি ম্যাচে। তিনটি হারের পাশাপাশি পরিত্যক্ত হয়েছে তাদের একটি ম্যাচ। ফাফ দু প্লেসিদের একমাত্র জয়টি এসেছে দুর্বল আফগানিস্তানের বিপক্ষে।
আফগানিস্তানকে হারিয়ে জয়ের পথে ফিরে দলের সবাই নিজেদের সেরাটা দিতে প্রস্তুত বলে জানান ডি কক।
“আগামীকালকের (বুধবার) ম্যাচটি কোয়ার্টার-ফাইনাল, এমনটা আপনারা বলতে পারেন।…এটা আরেকটা বড় ম্যাচ। শুধু কালকের ম্যাচে মনোযোগ নয়, আমাদের সবগুলি ম্যাচ জিততে হবে।”
“কয়েক বছর ধরে আমরা একটা সফল ওয়ানডে দল। তাই আমাদের কোনো কিছু পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই। বিশ্বকাপে এখন এটা শুধু একটা মানসিক লড়াই হয়ে উঠেছে।”
“এই মুহূর্তে আমরা যে পরিস্থিতিতে আছি, অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে আমাদের উদ্দীপনা বেশি থাকা প্রয়োজন। তাই আমরা আগামীকাল ও আমাদের পরের ম্যাচগুলোতে মাঠে নেমে নিজেদের সেরাটা দিতে প্রস্তুত।”
অন্যদিকে, প্রতিপক্ষের অবস্থা নিয়ে ভাবতে চান না জিল্যান্ডের পেসার ট্রেন্ট বোল্ট। নিজেদের কাজটা ঠিকঠাক করতে চান তিনি।
“কোনো দিক থেকেই এটা আমাদের তাড়িত করছে না।”
“বিশ্বকাপের গত আসরগুলোয় নিউ জিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যে ম্যাচগুলো সবসময় রোমাঞ্চকর হয়েছে। ইডেন পার্কের সেমি-ফাইনালটা (২০১৫ বিশ্বকাপের সেমি-ফাইনালে ৪ উইকেটে জিতেছিল নিউ জিল্যান্ড) কিউইদের খেলা অন্যতম সেরা ম্যাচ।”