নিজের প্রথম দুই স্পেলে এ দিন একটুও ভালো করতে পারেননি মুস্তাফিজ। আলগা বল দিয়েছেন প্রচুর। ৫ ওভারে তাই রান গুনেছিলেন ৪১। ৩৫ থেকে ৩৮, এই ৪ ওভারে ৬০ রান করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যেটির শুরু ছিল মুস্তাফিজের ওভারে ১৯ রান নিয়ে।
সেই মুস্তাফিজই পরে ম্যাচে ফেরান দলকে। ৪০তম ওভারে আউট করেন টর্নেডো ইনিংস খেলা হেটমায়ারকে। স্বস্তির শ্বাস ফেলার সুযোগ তখনও ছিল না। সামনে যে তখন রাসেল! চোখের পলকে যে কোনো বোলিং আক্রমণকে গুঁড়িয়ে দিতে পারেন যিনি।
কিন্তু মুস্তাফিজ সেই সুযোগই দেননি। প্রথম বলেই নাড়িয়ে দেন রাসেলকে। দ্বিতীয় বলে আরেকটি দুর্দান্ত ডেলিভারিতে তুলে নেন উইকেট। আনুষ্ঠানিক আলাপচারিতায় বরাবরই সরল মুস্তাফিজ পরে ওই ওভার নিয়ে নিজের ভাবনা জানালেন নিজের মতো করেই।
“ওরা তখন ঘাড়ানো (আক্রমণাত্মক খেলা) শুরু করছিল। আমাকে বোলিং দিয়েছে, আমি চেষ্টা করেছি।”
“রাসেলকে আজকেই না, আগেও অনেকবার আউট করেছি। ও আমাকে দেখলে একটু শাই ফিল করে। আমি সেটা কাজে লাগাতে পেরেছি।”