লন্ডনের দা ওভালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার ৮৭ রানের জয়ে সবচেয়ে বড় অবদান অধিনায়কের। ১৩২ বলে পাঁচ ছক্কা ও ১৫ চারে ফিঞ্চ করেন ১৫৩ রান। সব মিলিয়ে বিশ্বকাপে তার দ্বিতীয় সেঞ্চুরি, ১৩ ম্যাচে দ্বিতীয় ম্যাচ সেরার পুরস্কার। গত আসরে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১৩৫ রানের ইনিংসের জন্য জিতেছিলেন প্রথমবার।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নিজেদের প্রথম ম্যাচে করেছিলেন ৬৬। পাকিস্তানের বিপক্ষে থেমেছিলেন ৮২ রানে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ফিঞ্চ যেন ছিলেন অদম্য। ৫৩ বলে স্পর্শ করেন ফিফটি, দেশটির বিপক্ষে প্রথম সেঞ্চুরি তুলে নেন ৯৭ বলে। ১২৮ বলে স্পর্শ করেন দেড়শ।
লঙ্কান বোলারদের কেউই খুব একটা ভোগাতে পারেননি ফিঞ্চকে। কন্ডিশন থেকে শুরুতে কিছুটা সুবিধা পেয়েছিলেন লাসিথ মালিঙ্গা, নুয়ান প্রদিপরা। তবে তাদের তোপ খুব ভালোভাবে সামাল দেন ফিঞ্চ। ভুগছিলেন অন্য ওপেনার ওয়ার্নার, রানের চাকা সচল রাখার দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন তিনি। অধিনায়কের দেখানো পথ ধরেই বড় সংগ্রহ গড়ে অস্ট্রেলিয়া, তুলে নেয় জয়।
ওয়ানডেতে ষষ্ঠবারের মতো ম্যাচ সেরার পুরস্কার জিতলেন ফিঞ্চ। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের দায়িত্ব যে সঠিক কাঁধেই আছে দিলেন তার প্রমাণ।