ট্রেন্ট ব্রিজে শুক্রবার পঞ্চম বোলার হিসেবে টমাসকে আক্রমণে আনেন হোল্ডার। বোলিংয়ে এসেই আন্দ্রে রাসেলের মতো একের পর এক বাউন্সার দিয়ে যান টমাস। গতি বেশি বলে তার বলে বেশি ভুগতে হয়েছে ব্যাটসম্যানদের।
পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় ব্যাটিং ভরসা বাবর আজমকে ফিরিয়ে শিকার ধরেন টমাস। একটু বিরতিতে দিয়ে নিজের শেষ তিন ওভারে নেন একটি করে উইকেট। গতিতে পরাস্ত করে এলবিডব্লিউ করে বিদায় করেন শাদাব খানকে। লম্বা সময় ক্রিজে থাকা মোহাম্মদ হাফিজকে দারুণ এক বাউন্সারে চমকে দিয়ে ফেরান টমাস। শেষের দিকে ঝড় তোলা ওয়াহাব রিয়াজকে বোল্ড করে পাকিস্তানকে গুটিয়ে দেন ১০৫ রানে।
ছোট লক্ষ্য তাড়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ জেতে ৭ উইকেটে। ২৭ রানে ৪ উইকেট নিয়ে প্রতিপক্ষকে সবচেয়ে বড় ধাক্কা দিয়ে টমাস জেতেন ম্যাচ সেরার পুরস্কার।
বিশ্বকাপের আগে নিজের সবশেষ ওয়ানডেতেও সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছিলেন ২২ বছর বয়সী এই পেসার। দেশের মাটিতে ২১ রানে ৫ উইকেট নিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছিলেন ইংল্যান্ডকে।