২০১৫ বিশ্বকাপে ব্যর্থতার পর আমূল বদলে যাওয়া ইংল্যান্ডের বড় শক্তি তাদের শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনআপ। চার বছরে তারা তিনশ বা তার বেশি রান করেছে ৩৮ বার। নয়বার জিতেছে তিনশ বা তার বেশি রান তাড়া করে। দুইবার ভেঙেছে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড।
বিবিসি স্পোর্টসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ফেভারিট তকমা উপভোগ করছেন বলে জানান মর্গ্যান।
“কোনো একটা কারণেই আমাদের ফেভারিটের তকমা দেওয়া হচ্ছে।”
“যে মানের পারফরম্যান্স আমরা দেখিয়েছি, বিশেষ করে গত দুই বছরে ঘরের মাঠে, সম্ভবত সেটাই আমাদের ফেভারিট বানিয়েছে।”
“টুর্নামেন্ট চলার সময় সেটা বদলে যেতে পারে। ভালো সম্ভাবনা আছে যে আমরা খুব কঠিন কিছু চ্যালেঞ্জের এবং ম্যাচের মুখে পড়ব যেগুলোতে আমরা হারব। আর কিছু ম্যাচে পিছিয়ে পড়ে আমাদের ঘুরে দাঁড়াতে হবে। কিন্তু টুর্নামেন্টের শুরুতে ফেভারিটের তকমা আমাদের সঙ্গে নিশ্চিতভাবেই ঠিক আছে।”
বিশ্বকাপের প্রথম পাঁচ আসরে অন্তত সেমি-ফাইনালে খেলেছিল ইংল্যান্ড। এর মধ্যে তিনবার ফাইনালে উঠলেও পায়নি শিরোপার স্বাদ। এরপর আর কখনো শেষ চারে যেতে পারেনি তারা। ইংল্যান্ডে হওয়া আগের চারটি বিশ্বকাপের শেষটি বসেছিল ১৯৯৯ সালে, সেবার গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নেয় স্বাগতিকরা।