গত অক্টোবরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজে তামিম ইকবাল চোটের কারণে না থাকায় ওপেনিংয়ে সুযোগ পেয়েছিলেন ইমরুল। ৩ ম্যাচে করেছিলেন রেকর্ড ৩৪৯ রান। তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে পরের সিরিজে প্রথম দুই ম্যাচে আউট হন ৪ ও শূন্য রানে। দুই ম্যাচেই আউট হন ফাস্ট বোলার ওশেন টমাসের গতিতে।
এরপর তৃতীয় ম্যাচে সুযোগ পাননি একাদশে। পরে ছিটকে যান নিউ জিল্যান্ড সফরের স্কোয়াড থেকেই। ফিরতে পারেননি বিশ্বকাপের বাংলাদেশ দলেও।
রোডসের মতে, ইমরুল অনায়াসেই জায়গা পেতে পারতেন বিশ্বকাপ দলে, কিন্তু যারা আছেন, যথেষ্ট যোগ্য তারাও। দলের শক্তির এই গভীরতা তৃপ্তি দিচ্ছে বাংলাদেশ কোচকে।
“তার মানে আমাদের শক্তির গভীরতা বাড়তে শুরু করেছে। এতে এটাও বোঝা যাচ্ছে, আমাদের যদি ইমরুলকে দরকার হয়, আমরা তো জানিই সে কি করতে পারে। সে বাদ পড়েছে, কিন্তু অনায়াসেই বিশ্বকাপে যেতে পারত। যদি এরকম ভালো ক্রিকেটারদের আমরা রেখে যেতে পারি, তার মানে খুব ভালো ক্রিকেটারদেরই নিশ্চয় নিয়ে যাচ্ছি।”
ইমরুলের দলে জায়গা না পাওয়া নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা থাকলেও অবশ্য ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে নিজের দাবিটা খুব প্রবলভাবে জানাতে পারেননি তিনি। গাজী গ্রুপের হয়ে লিগে এক ম্যাচে ১২৬ রান করলেও ফিফটি নেই আর একটিও, বাকি ১০ ইনিংস মিলিয়ে করেছেন মোটে ১৩৬ রান।