ওয়েস্ট ইন্ডিজকে সদ্য হোয়াইটওয়াশ করা তিন ম্যাচের সিরিজের সবকটিতে পঞ্চাশ ছাড়ানো ইনিংস খেলেন ইমাম। সিরিজ সেরার পুরস্কার ওঠে তার হাতে। এই পারফরম্যান্সে র্যাঙ্কিংয়ে এক ধাপ এগিয়েছেন ইমাম।
প্রথমবারের মতো ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ দুই স্থান নিজেদের করে নিল পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানরা। ৮৯২ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে চূড়ায় অধিনায়ক বাবর আজম। দুইয়ে ওঠা ইমামের রেটিং পয়েন্ট ৮১৫।
তিনে নেমে যাওয়ার কোহলির রেটিং পয়েন্ট ৮১১। পরের দুই স্থানে রোহিত শর্মা (৭৯১) ও কুইন্টন ডি কক (৭৮৯)।
পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ম্যাচে সেঞ্চুরি করা শেই হোপ দুই ধাপ এগিয়ে এখন ১১তম স্থানে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ভালো খেলায় উন্নতি হয়েছে আফগানিস্তানের অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শাহিদির।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ৪৪ রান করা অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চ এখন ৯ নম্বরে। ৮০ রানের অপরাজিত ইনিংসে দলকে জেতানো গ্লেন ম্যাক্সওয়েল আছেন ১৮তম স্থানে। দুইজনেরই অগ্রগতি এক ধাপ করে। এগিয়েছেন মার্কাস স্টয়নিস ও দানুশকা গুনাথিলাকাও।
ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষে দুই ওয়ানডে খেলে তিন উইকেট নেওয়া শাহিন শাহ আফ্রিদি বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৩ ধাপ এগিয়ে আছেন চতুর্থ স্থানে। জশ হেইজলেউড এখন দুই নম্বরে। দুইজনেরই এটা ক্যারিয়ার সেরা র্যাঙ্কিং। এই তালিকায় শীর্ষে ট্রেন্ট বোল্ট।
আফগানিস্তানের মুজিব উর রহমান, ওয়েস্ট ইন্ডিজের আকিল হোসেন, শ্রীলঙ্কার ভানিন্দু হাসারাঙ্গা ও পাকিস্তানের শাদাব খানেরও উন্নতি হয়েছে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে।
ওয়ানডেতে সেরা অলরাউন্ডার আগের মতোই সাকিব আল হাসান।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে ভালো করে এই সংস্করণের বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থানে ফিরেছেন হেইজেলউড। উন্নতি করেছেন অ্যাশটন অ্যাগার (নবম) ও লঙ্কান স্পিনার মাহিশ থিকশানা (অষ্টম)।
দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে আলো ছড়িয়ে র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়েছেন ভারতের ভুবনেশ্বর কুমার (১১তম) ও যুববেন্দ্র চেহেল (২৬তম)।
টি-টোয়েন্টির ব্যাটসম্যানদের তালিকায় আগের মতোই শীর্ষে বাবর। দুইয়ে জায়গা করে নিয়েছেন তার সতীর্থ মোহাম্মদ রিজওয়ান। পরের দুই স্থানে যথাক্রমে এইডেন মারক্রাম ও দাভিদ মালান। ফিঞ্চ এক ধাপ এগিয়ে আছেন পাঁচে।
বড় লাফ দিয়েছেন ইশান কিষান। ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান ৬৮ ধাপ এগিয়ে ঢুকে গেছেন সেরা দশে। এখন তার অবস্থান সপ্তম।
টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে যথারীতি শীর্ষে মোহাম্মদ নবি।