তিন নম্বরে নামা পিটারসেন আত্মবিশ্বাসী শুরু করেছিলেন দারুণ কিছু শট খেলে। তার সম্ভাবনাময় ইনিংস ১৯ রানে থামে মিরাজের ক্ষিপ্রতা ও দক্ষতায়।
তাসকিন আহমেদের বলে আলতো ড্রাইভ করেন টেম্বা বাভুমা। পয়েন্ট থেকে ডান দিকে একটু দৌড়ে গিয়ে ফুল লেংথ ডাইভে বল থামান মিরাজ। এরপর দ্রুত উঠে বসে থাকা অবস্থায়ই থ্রো করে দেন। শরীরের ভারসাম্য না থাকলেও তার থ্রোয়ে জোর হয় বেশ, নিশানা হয় নিখুঁত। দুরূহ কোণ থেকেও বল সরাসরি লাগান স্টাম্পে। পিটারসেন তখনও ক্রিজ ছুঁতে পারেননি।
এই ফিল্ডিংয়ে তো বটেই, ডমিঙ্গোর কণ্ঠে প্রশংসা মিরাজের সবকিছু নিয়েই। গত কিছুদিনে সাদা-রঙিন দুই পোশাকেই ব্যাটে-বলে দারুণ পারফর্ম করছেন মিরাজ। দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ কোচ বললেন এই অলরাউন্ডারকে নিয়ে তার মুগ্ধতার কথা।
“আমার দেখা সেরা রান আউটগুলির একটি ছিল এটি। ব্যাটে-বলে এবং ফিল্ডিংয়ে আমাদের জন্য দুর্দান্ত এক ক্রিকেটার সে। দারুণ কিছু ক্যাচ সে নিয়েছে। মাঠে তার প্রাণশক্তি ও মানসিকতা অসাধারণ।”
“যে ছেলেটি নিজের খেলা নিয়ে এখন দারুণ আত্মবিশ্বাসী, তার কাছ থেকে এটা ছিল স্পেশাল এক রান আউট। খুব ভালো লেগেছে এটা দেখে।”