জাতীয় দল থেকে ছিটকে পড়া এবং সম্ভাবনাময় ক্রিকেটারদের জন্য ‘এ’ দল খুব গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন দেশের দ্বিতীয় সেরা দলের বিপক্ষে দেশে ও তাদের মাঠে খেলার অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতের জন্য খুব প্রয়োজনীয়। তবে এই সুবিধা খুব একটা পাচ্ছেন না বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা।
২০১৫ সালের পর থেকে ‘এ’ দল মাত্র ৯টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলেছে। ২০১৪ সালের পর খেলেছে কেবল চারটি টি-টোয়েন্টি। কেবল লিস্ট ‘এ’ ম্যাচ একটু বেশি খেলেছে। সফর করেছে কেবল একটি দেশ- শ্রীলঙ্কা। ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবরের সেই সফরের পর আর কোনো ম্যাচ খেলেনি ‘এ’ দল। মহামারীকালে এই দলের জন্য ম্যাচ আয়োজন কঠিনও বটে, তবে শুরু থেকেই ‘এ’ দলের সফর ছিল কম।
মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ টাইগার্সের সংবাদ সম্মেলনে বিসিবির প্রধান নির্বাহী জানান, এই প্রোগ্রাম শুরু হলেও ‘এ’ দলের গুরুত্ব কমবে না।
“এই দুটি ব্যাপার কিন্তু সাংঘর্ষিক নয়। বাংলাদেশ টাইগার্স একটি প্রোগ্রাম আর ‘এ’ দল একটি দল। দুটি আলাদা ব্যাপার।”
“আর এতে ফোকাস কমে যাওয়ারও কিছু নেই। তবে এটা ঠিক যে, ‘এ’ দলের খেলা কম হচ্ছে। আপনারা জানেন, আমরা ভবিষ্যৎ সফরসূচি পরিকল্পনা (এফটিপি) নিয়ে কাজ করছি। জাতীয় দলের সিরিজ নিয়ে কাজ করছি। এটা শেষ হতে হয়তো আরও দুই-তিন মাস লাগবে। এর মধ্যে কথা চলছে। এফটিপি একবার হয়ে গেলে আমরা পরের দুই-তিন বছরের পরিকল্পনা আপনাদের বলতে পারব।”