নিউ জিল্যান্ডে তাদের পেসারদের রেকর্ড দারুণ। পেসারদের জন্য এই সহায়ক কন্ডিশনেই কী-না বাংলাদেশের পেসারদের রেকর্ড মলিন। ব্যর্থতার পাল্লা অনেক ভারী। এবার অবশ্য চিত্রটা পাল্টানোর ব্যাপারে আশাবাদী অধিনায়ক। মুমিনুলের বিশ্বাস, দুই ম্যাচের সিরিজে খুব ভালো কিছু করবেন বাংলাদেশের পেসাররা।
স্বাগতিক দলে কোনো বিশেষজ্ঞ স্পিনার না থাকায় সেদিক থেকে চিন্তার কিছু নেই। তবে সবুজ ঘাসের উইকেটে ব্যাটসম্যানদের কঠিন পরীক্ষায় ফেলতে পারেন টিম সাউদি, ট্রেন্ট বোল্ট, নিল ওয়্যাগনার, কাইল জেমিসন, ম্যাট হেনরিরা। মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে প্রথম টেস্ট শুরুর আগের দিন শুক্রবার ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে মুমিনুল বললেন, নিউ জিল্যান্ডে খেলতে এলে এই পরীক্ষার কথা মাথায় রেখেই আসতে হবে।
“নিউ জিল্যান্ড সব সময় আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জিং। ওদের বিশেষজ্ঞ স্পিনার যেহেতু নেই, আমাদের জন্য সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জ হবে পেস বোলিং আক্রমণ। এটা আপনারা, আমরা, সবাই জানি। নিউ জিল্যান্ডে এলে আমাদের জন্য পেস বোলিং আক্রমণই সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জিং হয়ে থাকে। এই চ্যালেঞ্জটা আমাদের নেওয়া উচিত।”
বাংলাদেশ দলে থাকা ছয় পেসারের চার জন- আবু জায়েদ চৌধুরি, তাসকিন আহমেদ, ইবাদত হোসেন ও সৈয়দ খালেদ আহমেদের নিউ জিল্যান্ডে টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতা আছে। যদিও আশা জাগানিয়া কোনো পারফরম্যান্স নেই তাদের। সুযোগ পেলে শরিফুল ইসলাম ও শহিদুল ইসলাম খেলবেন এই প্রথম।