গত এপ্রিলে আইপিএল খেলার সময় ক্যাচ নিতে গিয়ে আঙুল ভেঙে যায় স্টোকসের। ওই মাসেই প্রথম দফায় অস্ত্রোপচার হয় তার। পরের মাসে মাঠে ফেরেন ঘরোয়া ক্রিকেট দিয়ে। সময়ের সঙ্গে ফিট হয়ে উঠছিলেন। তবে পুরো ফিট হয়ে ওঠার আগেই তাকে নেমে পড়তে হয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে।
জুলাইয়ে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজে কোভিড পরিস্থিতিতে মূল দলের ক্রিকেটাররা আইসোলেশনে চলে গেলে স্টোকসকে অধিনায়ক করে নতুন দল গড়ে ইংল্যান্ড। ব্যথানাশক ইনজেকশন নিয়ে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে দলকে নেতৃত্ব দেন তিনি।
ওই সিরিজ শেষে দা হানড্রেড-এর দুটি ম্যাচও খেলেন পরে। আঙুল নিয়ে তার অস্বস্তি স্পষ্ট ছিল তখনও। গত সোমবার তাই দ্বিতীয় দফায় আঙুলে অস্ত্রোপচার করাতে হয় স্টোকসের।
সোমবার নিজেই টুইট করে স্টোকস জানান, সেরে উঠছেন তিনি। মাঝে মাঠে ফিরলেও ভাঙা আঙুল দিয়ে ঠিকভাবে ব্যাট ধরতে না পারলেও এখন সেই সমস্যা কেটে গেছে বলেও নিশ্চিত করেছেন তিনি।
"আঙুল ভেঙেছে ১২ এপ্রিল। ভাঙার পর ১১ অক্টোবর প্রথম (ব্যাটের) হাতল ধরতে পারলান।"
আপাতত এমনিতেই ক্রিকেটের বাইরে আছেন স্টোকস। মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিতে ক্রিকেট থেকে তার অনির্দিষ্টকালের বিরতির কথা জানা যায় ৩০ জুলাই। তাতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তাকে পাচ্ছে না ইংলিশরা। খেলবেন না অ্যশেজেও। এরই মধ্যে তাকে ছাড়াই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওই টেস্ট সিরিজের জন্য দল ঘোষণা করেছে ইংল্যান্ড।