এই দুটি সিরিজ জয়ে বাংলাদেশের র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে বেশ। আইসিসি টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ে ১০ নম্বরে থাকা দল উঠে এসেছে ছয়ে। তবে সংশয়গুলো মূলত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতির দিকে তাকিয়ে।
মন্থর ও টার্নিং উইকেটে খেলে বিশ্বকাপ প্রস্তুতি কতটা হলো, উঠছে প্রশ্ন। সিরিজ জিতলেও বাংলাদেশ সামর্থ্য অনুযায়ী খেলতে পেরেছে কিনা, এই সংস্করণে নিজেদের ঘাটতির জায়গাগুলি মেটাতে পেরেছি কিনা, সেসব প্রশ্নের উত্তরও খুব সুখকর নয়। বিশেষ করে নিউ জিল্যান্ডের খর্বশক্তির দলের বিপক্ষেও বাংলাদেশকে সিরিজ জিততে ভুগতে হয়েছে অনেক। একটু এদিক-সেদিক হলে কিউইরা সিরিজ জিততেও পারত।
সাকিবের চোখে অবশ্য এসব নেতিবাচক ভাবনা। রাজধানীর একটি হোটেলে রোববার একটি অনুষ্ঠানে সংশয়গুলো নিয়েই তিনি বললেন দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে।
“দেখুন, আপনি যদি ভুল ধরতে চান, যে কোনো জিনিসেরই ভুল ধরা সম্ভব। তাই ভুলটা একটু কম দেখে, ভালোর দিকে যদি তাকান, অনেক ভালো কিছু দেখতে পাবেন। আপনার দেখার দৃষ্টিটা আসলে কেমন, সেটা বুঝতে হবে।”
সাকিবের মতে, সম্মিলিত দলীয় পারফরম্যান্সেই এসেছে টানা এই সাফল্য।
“আমার কাছে মনে হয়, সব ক্রিকেটার কম-বেশি পারফরম্যান্স করছে এবং আমরা একটা দল হিসেবে খেলতে পারছি। এটাই জেতার বড় কারণ।”