নির্ধারিত পরিকল্পনা অনুযায়ীই হবে দুই দলের সীমিত ওভারের সিরিজ, ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকবাজকে বৃহস্পতিবার নিশ্চিত করেছেন নিউ জিল্যান্ড ক্রিকেট প্লেয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান নির্বাহী হিথ মিলস।
“সফর পূর্ববর্তী (নিরাপত্তা) যাচাই সম্পন্ন হয়েছে। এখন পর্যন্ত বলা যায়, পরিকল্পনা অনুযায়ীই সফর হবে। নিরাপত্তা দল ও সফরের অন্যান্য ব্যবস্থার ওপর আমাদের আস্থা আছে।”
গত সপ্তাহের শুরুতে নিউ জিল্যান্ডের নিরাপত্তা দল যায় পাকিস্তানে। ম্যাচগুলোর ভেন্যু পরিদর্শন করেছে তারা। পিসিবি জানিয়েছে, সবধরনের সুযোগ সুবিধা পর্যবেক্ষণ করেছে দলটি।
“এই সফরে তারা সমস্ত প্রাসঙ্গিক নিরাপত্তা কর্মীদের সঙ্গেও দেখা করেছেন এবং নিরাপত্তা ও মেডিকেল ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করেছেন (জৈব-সুরক্ষার)। এরপরই তারা রিপোর্ট এনজেডসিতে জমা দিয়েছেন।”
এই সফর দিয়ে ১৮ বছর পর পাকিস্তানে যাচ্ছে নিউ জিল্যান্ড। সবশেষ ২০০৩ সালের সফরে পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে স্বাগতিকদের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশড হয়েছিল তারা।
এবারের পাকিস্তান সফরে তিনটি ওয়ানডে ও পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে নিউ জিল্যান্ড। বর্তমানে বাংলাদেশে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে দলটি। এখান থেকে তারা যাবে পাকিস্তানে।
বাংলাদেশ সিরিজ শেষ ১০ সেপ্টেম্বর। পরদিনই ইসলামাবাদে পৌঁছাবে কিউইরা। সেখানে গিয়ে তিন দিনের আইসোলেশনে থাকতে হবে তাদের। এরপর দুই দিন পাবে অনুশীলনের সুযোগ।
আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ সুপার লিগের অংশ ওয়ানডে সিরিজ দিয়ে শুরু হবে দুই দলের মাঠের লড়াই। ম্যাচ তিনটির সূচি আগামী ১৭, ১৯ ও ২১ সেপ্টেম্বর, রাওয়ালপিন্ডিতে।
আর ২৫ সেপ্টেম্বর শুরু হবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ। পরের চারটি ম্যাচ ২৬ ও ২৯ সেপ্টেম্বর এবং ১ ও ৩ অক্টোবর। টি-টোয়েন্টির সবগুলোই হবে লাহোরে।