মুস্তাফিজকে নিয়ে প্রতিপক্ষের ভাবনা কিংবা দুর্ভাবনা, নতুন নয় মোটেও। তবে সেসব আরও বেড়ে গেছে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশের সবশেষ সিরিজের পর। শুধু উইকেট শিকারই নয়, অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটসম্যানদের বলতে গেলে বিব্রত করে ছাড়েন এই বাঁহাতি পেসার। উইকেট ছিল মন্থর ও টার্নিং, বল গ্রিপ করে দারুণ। সহায়ক উইকেট ও পরিবেশ পেয়ে তিনি হয়ে উঠেছিলেন ভয়ঙ্কর।
নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষেও একইরকম উইকেট থাকলে মুস্তাফিজকে সামলানো দুরূহ হওয়ারই কথা। উইকেটে অতটা সহায়তা না মিললেও অবশ্য মিরপুরে বরাবরই কার্যকর তিনি।
“সে অসাধারণরকম ভালো বোলিং করেছে (অস্ট্রেলিয়া সিরিজে)। ডেলিভারিগুলো সে যেভাবে করেছে, তা দেখাটা ছিল স্পেশাল। আমার মতে, সে অবশ্যই হুমকি, পাশাপাশি বাংলাদেশের অন্যরাও।”
“আমরা তার বোলিং খুব ভালোভাবে দেখেছি এবং আলোচনা করেছি, কোথায় তাকে টার্গেট করা যায়। তবে, দিনশেষে ব্যাপারটি হলো, মাঠে করে দেখাতে পারা। তাকে চাপে ফেলার চেষ্টা করা এবং তার বিরুদ্ধে ভিন্ন কিছু করাই থাকবে লক্ষ্য।”
নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে মুস্তাফিজের একটি সুখস্মৃতিও আছে। টি-টোয়েন্টিতে তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে। ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কলকাতায় ৫ উইকেট শিকার করেছিলেন তিনি ২২ রানে।