হারারে স্পোর্টস ক্লাব মাঠে শুক্রবার জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে অভিষেক হয় শামীমের। ২৩ রানে হেরে যাওয়া ম্যাচে ১৩ বলে দুই ছক্কা ও তিন চারে তিনি করেন ২৯ রান। এর আগে বোলিংয়ে এক ওভার করে দেন কেবল ৭ রান।
দ্বাদশ ওভারে ৬৮ রানে ষষ্ঠ ব্যাটসম্যান হিসেবে নুরুল হাসান সোহানের বিদায়ের পর ক্রিজে যান শামীম। প্রথম বলেই পান চার, ঠিক যেভাবে চেয়েছিলেন সেভাবে পারেননি। ব্যাটের কানায় লেগে কিপারের পাশ দিয়ে মিলে বাউন্ডারি। এরপর অবশ্য সামর্থ্যের ঝলক ঠিকই দেখান।
প্রথম বল থেকেই খেলতে পারেন বড় শট-এই সামর্থ্যের জন্যই তাকে নেওয়া হয়েছে দলে। সঙ্গে কার্যকর অফ স্পিন আর দুর্দান্ত ফিল্ডিং তো আছেই। সব মিলিয়ে তিনি হয়ে উঠতে পারেন প্রয়োজনীয় এক ক্রিকেটার।
সফরে প্রথম হারের পর স্বাভাবিকভাবেই হতাশ বাংলাদেশ। তবে টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক ইতিবাচক ব্যাপার দেখছেন শামীমের অভিষেকে।
“শামীম বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য দারুণ এক প্রতিভা। আজকে ওর ভালো অভিষেক হয়েছে আমি মনে করি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, আমরা জিততে পারিনি। কিন্তু ও খুব ভালো ব্যাট করেছে।”
“শেষ করতে পারলে ওরও ভালো লাগত, আমাদের দলের জন্যও কাজে আসত। একটা ওভার বোলিং করেছে। ও বেশ উপযোগী একজন অলরাউন্ডার।”