হারারের টেস্টের চতুর্থ দিন লাঞ্চ বিরতিতে বাংলাদেশে রান দ্বিতীয় ইনিংসে ১ উইকেটে ১৬৯।
প্রথম ইনিংসের ১৯২ রানের লিড মিলিয়ে বাংলাদেশ এখন এগিয়ে ৩৬১ রানে।
চতুর্থ ইনিংসে ৩৩১ রানের বেশি কখনোই করতে পারেনি জিম্বাবুয়ে। ১৬২ রানের বেশি তাড়া করে জয়ের তাদের নেই।
টেস্টে তৃতীয় ফিফটি করে সাদমান লাঞ্চে গেছেন ১৪৪ বলে ৭২ রান নিয়ে। আগের সাত টেস্টে তার সর্বোচ্চ ইনিংস ৭৬ রানের। শান্ত অপরাজিত ৫৮ বলে ৪৭ রান করে।
শনিবার প্রথম সেশনে ৩২ ওভারে বাংলাদেশ তুলেছে ১১২ রান। জিম্বাবুয়ে নিতে পেরেছে কেবল সাইফ হাসানের উইকেট।
সাইফ-সাদমানের জুটি আগের দিন বিকেলেই পেরিয়ে যায় ফিফটি। নতুন দিনে প্রথম ওভারে ডোনাল্ড টিরিপানোর বলে ফ্লিক করে সাইফের বাউন্ডারিতে শুরু হয় লিড বাড়ানোর অভিযান। এগোতে থাকে তা অনায়াসেই।
সেই মায়ার্সই পরে ছাড়েন সহজ এক ক্যাচ। জীবন পান সাদমান।
১০১ বলে ফিফটি ছুঁয়ে এগিয়ে যাচ্ছিলেন সাদমান। ৫৫ রানে টিরিপানোর বল শরীর থেকে অনেক দূরে স্ল্যাশ করে তুলে দেন পয়েন্টে। মায়ার্স ফেলে দেন বলে হাত ছুঁইয়েও।
সাদমান এরপর একটু সতর্ক হন। তবে শান্ত রান বাড়াতে থাকেন দারুণ স্বচ্ছন্দেই। জিম্বাবুয়ের পেসাররা কোনো প্রভাব রাখতে পারেননি। রয় কাইয়ার স্পিনও ছিল নির্বিষ।
শান্ত দুটি ছক্কা মারেন কাইয়ার স্পিনে। প্রথমটি ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে বোলারের মাথার ওপর দিয়ে, পরেরটি ইনসাইড আউটে এক্সট্রা কাভার দিয়ে।
বিরতির আগে সাদমান-শান্তর জুটিতে ৮১ রান উঠে গেছে ১১৩ বলেই।