দেশের মাটিতে তো বটেই, বাইরেও টেস্টে বোলিংয়ে মূল দায়িত্বটা নিতে হতো বাংলাদেশের স্পিনারদের। সেই ধারা থেকে বেরিয়ে আসতে খাটছেন ডমিঙ্গো-গিবসন। আস্থার প্রতিদান দিতে পরিশ্রম করে যাচ্ছেন পেসাররা। সেটা ভালোভাবেই বাংলাদেশ কোচের চোখে পড়েছে।
“আমি সবসময় বলে আসছি, ফাস্ট বোলারদের উন্নতিতে আমি খুবই খুশি। তারা এত পরিশ্রম করেছে, কিছু সাফল্য তাদের প্রাপ্য। যদিও কাজের ফলাফল তারা সবসময় পায়নি। তবে ওটিসের সঙ্গে দারুণ কাজ করেছে তারা এবং ঘাম ঝরাতে কখনোই পিছপা হয়নি ওরা।”
“হতে পারে, টেস্ট ম্যাচ খেলার সংখ্যার দিক থেকে তারা অনভিজ্ঞ, কিন্তু পরিশ্রমে ওদের ঘাটতি নেই। গত দেড় বছরে ফাস্ট বোলিং বুঝে ওঠার ক্ষেত্রে, স্কিল সেটের ক্ষেত্রে, তাদের সহিষ্ণুতায় দারুণ উন্নতি হয়েছে। আমার মনে হয় না, কঠিন কন্ডিশনে আমাদের কোনো ফাস্ট বোলারের ম্যাচ জেতানো খুব দূরের পথ।”
কোচের কথা সত্যি করার সুযোগ দ্রুতই পাচ্ছেন পেসাররা। আগামী বুধবার হারারেতে শুরু হবে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের একমাত্র টেস্ট।