‘এ’ ক্যাটাগরি (১৩ লাখ ৭৫ হাজার পাকিস্তানি রুপি): বাবর আজম, মোহাম্মদ রিজওয়ান, হাসান আলি ও শাহিন শাহ আফ্রিদি।
‘বি’ ক্যাটাগরি (৯ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ পাকিস্তানি রুপি): আজহার আলি, ফাহিম আশরাফ, ফখর জামান, ফাওয়াদ আলম, শাদাব খান ও ইয়াসির শাহ।
‘সি’ ক্যাটাগরি (৬ লাখ ৮৭ হাজার ৫০০ পাকিস্তানি রুপি): আবিদ আলি, ইমাম-উল-হক, হারিস রউফ, মোহাম্মদ হাসনাইন, মোহাম্মদ নওয়াজ, নাওমান আলি ও সরফরাজ আহমেদ।
ইমার্জিং ক্যাটাগরি: ইমরান বাট, শাহনওয়াজ দাহানি ও উসমান কাদির।
এক বছর পর আবার বোর্ডের চুক্তিতে ফিরেছেন হাসান আলি। গত বছরের চুক্তিতে বাদ পড়া এই পেসার আছেন ‘এ’ ক্যাটাগরিতে। সেখানে তার সঙ্গী অধিনায়ক বাবর আজম, মোহাম্মদ রিজওয়ান ও শাহিন শাহ আফ্রিদি।
প্রথমবারের মত চুক্তিতে এসেছেন ফাহিম আশরাফ (‘বি’ ক্যাটাগরি) মোহাম্মাদ নাওয়াজ, নাউমান আলি (‘সি’ ক্যাটাগরি), উসমান কাদির, ইমরান বাট (ইমার্জিং ক্যাটাগরি)।
আগের বছরের চুক্তি থেকে আরও বাদ পরেছেন শান মাসুদ, উসমান শিনওয়ারি, ইফতিখার আহমেদ ও হারিস সোহেল।
গত ফেব্রুয়ারিতে রিজওয়ান চুক্তিতে ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উঠে আসেন। ফাওয়াদ আলমকে নেওয়া হয়েছিল ‘সি’ ক্যাটাগরিতে। ধারাবাহিক সাফল্যের পুরস্কার পেয়েছেন তিনি, উঠে এসেছেন ‘বি’ ক্যাটাগরিতে।
মোহাম্মদ আব্বাস, আসাদ শফিক, ইমাদ ওয়াসিম, শান মাসুদ, উসমান শিনওয়ারি, ইফতিখার আহমেদ, হারিস সোহাইল, নাসিম শাহ, হায়দার আলি
দলে অনিয়মিত সাবেক অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদ ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে নেমে গেছেন ‘সি’ ক্যাটাগরিতে। ২০১৯ বিশ্বকাপের পর তিন সংস্করণেই দল থেকে বাদ পরেন সরফরাজ। ২০২০ সালের শুরু থেকে এই পর্যন্ত মাত্র ১ টি এবং ২ টি টি-টোয়েন্টি খেলেছেন এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান। চুক্তিতে গতবারও অবনমন হয়েছিল তার, নেমেছিলেন ‘বি’ ক্যাটাগরিতে।
নতুন চুক্তিতে পিসিবি সব ক্যাটাগরিতে মাসিক বেতন ২৫ শতাংশ বাড়িয়েছে। একই সঙ্গে সব সংস্করণেই ‘বি’ ও ‘সি’ ক্যাটাগরির খেলোয়াড়দের ম্যাচ ফি বাড়ানো হয়েছে। ‘বি’ ক্যাটাগরির খেলোয়াড়দের টেস্টে ১৫, ওয়ানডেতে ২০ এবং টি-টোয়েন্টিতে ২৫ শতাশং করে ম্যাচ ফি বেড়েছে। ‘সি’ ক্যাটাগরির খেলোয়াড়দের টেস্ট ও ওয়ানডেতে ম্যাচ ফি বেড়েছে ৩৪ শতাশং করে, টি-টোয়েন্টিতে ৫০ শতাংশ।
এর মাধ্যমে সব ক্যাটাগরিতে থাকা খেলোয়াড়দের ম্যাচ ফি সমান করা হয়েছে।