মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট এমনিতে বেশির ভাগ সময়ই থাকে মন্থর। বল পিচ করে ব্যাটে আসে ধীরে। ‘থ্রু দা লাইন’ শট খেলা অনেক সময়ই হয় কঠিন। বড় রানের ম্যাচ এই মাঠে তাই কম সময়ই দেখা যায়।
লঙ্কানরা এরকম উইকেটে বেশ অভ্যস্তই। মন্থর উইকেটে মানিয়ে নেওয়া তাদের জন্য কঠিন হওয়ার কথা নয়। এই উইকেটের উপযোগী স্পিন আক্রমণও তাদের আছে। এজন্যই বড় কৌতূহল, কেমন উইকেটের পথ বেছে নেবে বাংলাদেশ?
সিরিজের আগে তামিম বললেন, খুব আলাদা কিছু হবে না উইকেট। এর আগে বেশ কবারই এমন হয়েছে যে, ঘরের মাঠেও প্রত্যাশিত উইকেট পায়নি দল। অসন্তোষ ঝরেছে অধিনায়ক বা অন্য ক্রিকেটারের কণ্ঠে। এবার তেমন কিছু হবে না বলেই আশা অধিনায়কের।
“উইকেট নিয়ে আমরা টিম ম্যানেজমেন্ট থেকে পরিষ্কার বার্তা দিয়ে দিয়েছি কিউরেটরকে। খুব ষ্পষ্ট বার্তাই দিয়েছি, উইকেটের দায়িত্বে যারা আছে। আশা করি আমরা যেমন চাই, তেমন উইকেটই পাব। এর চেয়ে বেশি কিছু বলা জরুরি মনে করি না সংবাদ সম্মেলনে। কারণ, প্রতিপক্ষও জানতে পারবে।”
“তবে এরকম কোনো কিছু হবে না, যেটা খুব ভিন্ন কিছু। আপাতত এতটুকুই বলতে পারি। তবে বার্তাটা খুবই স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, যারা দায়িত্বে আছেন।”