বাংলাদেশে গত সফরে টেস্টে হোয়াইটওয়াশড হয়েছিল ক্যারিবিয়ানরা, হেরেছিল ওয়ানডে সিরিজ। ওই দুই সিরিজেই দলকে সাফল্য এনে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন সাকিব-তামিম।
নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে দীর্ঘ এক বছরেরও বেশি সময় পর বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপ দিয়ে মাঠে ফিরেছিলেন সাকিব। কিন্তু নিজেকে সেভাবে মেলে ধরতে পারেননি সেই টুর্নামেন্টে। ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তাই ছন্দে ফিরতে নিশ্চয় মরিয়া থাকবেন তিনি।
পারফর্ম করে দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে মুখিয়ে থাকবেন ওয়ানডের নতুন অধিনায়ক তামিমও। সব মিলিয়ে, দুইজনেরই চোখ আসছে সিরিজটিতে।
দেশের মাটিতে ২০১৮ সালে ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে দুই ফিফটিতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪৩ রান করেছিলেন তামিম। সাকিবের রান ছিল এক ফিফটিতে ৯৫। বাঁহাতি স্পিনে উইকেট নিয়েছিলেন তিনটি।
সবশেষ সিরিজে তাদের সাফল্যের কথা বিবেচনায় নিয়েই হয়তো মায়ার্স শনিবার জানান, সাকিব-তামিমই হতে পারেন সবচেয়ে বড় হুমকি।
“আমার কাছে মূল হুমকি মনে হয় সাকিবকে। আমি ওর সঙ্গে সিপিএলে খেলেছি। একই সঙ্গে তাদের অধিনায়ক তামিমকেও, সেও বিশ্বমানের একজন ক্রিকেটার।”
আগামী বুধবার ওয়ানডে দিয়ে শুরু হবে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠের লড়াই। তিন ম্যাচ সিরিজের বাকি দুটি শুক্রবার ও এর দুই দিন পর।
প্রথম টেস্ট শুরু ৩ ফেব্রুয়ারি, পরেরটি ১১ ফেব্রুয়ারি।