সাবেক অধিনায়ক অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেলের ছেলে জোনাথান ক্যাম্পবেল প্রথমবার সুযোগ পেলেন জাতীয় দলে, আইপিএল থেকে ফিরে দলকে নেতৃত্ব দেবেন সিকান্দার রাজা।
তিনিই ছিলেন ইংল্যান্ডের জীবিত সবচেয়ে বেশি বয়সী টেস্ট ক্রিকেটার। ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) এক বিবৃতিতে তার মৃত্যুর খবর জানায়।
বাঁহাতি ওপেনার ব্যাটসম্যান স্মিথ ইংল্যান্ডের হয়ে টেস্ট খেলেন মোটে তিনটি, সবগুলোই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে; ১৯৫৭ সালে। লর্ডসে তার অভিষেক হয়েছিল ৩৪ বছর বয়সে। চার ইনিংসে সর্বসাকুল্যে তিনি করতে পারেন কেবল ২৫ রান। মিডিয়াম পেসে উইকেট নেন একটি।
স্মিথের প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ার অবশ্য বেশ সমৃদ্ধ। কারিয়ারের পুরোটাই খেলেন কাউন্টি দল সাসেক্সের হয়ে। যেখানে ৩৭৭ ম্যাচে ৩০.৩৩ গড়ে রান ১৭ হাজারের কাছাকাছি। উইকেট নেন ৩৪০টি।
১৯৮৪ সালে শ্রীলঙ্কা জাতীয় দলের কোচ হয়েছিলেন স্মিথ। স্বল্প মেয়াদে সেই দায়িত্ব শেষে স্ত্রীকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেইডে স্থায়ী হন তিনি।