দিবা-রাত্রির এই টেস্টে বিরাট কোহলির দল দ্বিতীয় ইনিংসে গুটিয়ে যায় মাত্র ৩৬ রানে। ২ উইকেট হারিয়ে ৯০ রানের লক্ষ্য স্পর্শ করে অস্ট্রেলিয়া। ৮ উইকেটের জয়ে চার ম্যাচের সিরিজে এগিয়ে যায় টিম পেইনের দল।
আরও যত রেকর্ড:
৩৬
টেস্ট ইতিহাসে ভারতের সর্বনিম্ন ইনিংস। তাদের আগের সর্বনিম্ন ছিল ৪২। ১৯৭৪ সালে লর্ডসে ইংল্যান্ড তাদের গুটিয়ে দিয়েছিল কেবল ১৭ ওভারে। সেটিও ছিল টেস্টের তৃতীয় ইনিংস; ফলো অনে পড়ে ব্যাটিং করতে হয়েছিল ভারতকে।
১
টেস্ট ক্রিকেটে এই প্রথম ১১ ব্যাটসম্যান ও অতিরিক্ত থেকে আসা রান দুই অঙ্ক স্পর্শ করেনি। সর্বোচ্চ ৯ রান আসে মায়াঙ্ক আগারওয়ালের ব্যাট থেকে।
১৯
ষষ্ঠ উইকেট পতনের সময় টেস্টে ভারতের সর্বনিম্ন রান। আগের সর্বনিম্ন ছিল ২৫। সব দল মিলে টেস্টে ছয় উইকেট হারিয়ে এর চেয়ে কম রান আছে সাতটি।
২৫
৫ উইকেট নিতে হেইজেলউডের লেগেছে ২৫ বল। বোলিং স্পেলের শুরু থেকে সবচেয়ে কম বলে ৫ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড অস্ট্রেলিয়ার আর্নি টোশ্যাকের, ১৯ বলে, ১৯৪৭-৪৮ মৌসুমে ব্রিসবেনে ভারতের বিপক্ষে। ২০১৫ সালে ট্রেন্ট ব্রিজে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে স্টুয়ার্ট ব্রডও ১৯ বলের মধ্যে নিয়েছিলেন ৫ উইকেট।
৮
৫ উইকেট নিতে হেইজেলউডের খরচ ৮ রান। ইনিংসে ৫ বা তার চেয়ে বেশি উইকেটের জন্য এর চেয়ে কম রান অস্ট্রেলিয়ান বোলাররা খরচ করেছেন কেবল দুইবার।
১.৬
টেস্টে অস্ট্রেলিয়ান বোলারদের ৫ উইকেট শিকারে উইকেটপ্রতি তৃতীয় সর্বনিম্ন রান খরচ, ১৯৪৭ সালে টোশ্যাকের পর যা সর্বনিম্ন। টোশ্যাক ৫ উইকেট নিয়েছিলেন ২ রানে।
৩১
১৫০ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করতে কামিন্সের লাগল ৩১ ম্যাচ। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে যৌথভাবে যা দ্বিতীয় দ্রুততম। ডেনিস লিলি, শেন ওয়ার্ন ও স্টুয়ার্ট ম্যাকগিলেরও লেগেছিল সমান সংখ্যক ম্যাচ। সর্বনিম্ন ২৮ ম্যাচ লেগেছিল ক্ল্যারি গ্রিমেটের।
১৯
এক হাজার রানে পৌঁছাতে আগারওয়ালের লাগল ১৯ ইনিংস, ভারতীয়দের মধ্যে যা তৃতীয় দ্রুততম। বিনোদ কাম্বলির লেগেছিল সর্বনিম্ন ১৪ ইনিংস, ১৮ ইনিংস লেগেছিল চেতেশ্বর পুজারার।
১
বিরাট কোহলি টস জয়ের পর ভারতের প্রথম হার। টস জিতে এর আগে ২৫ ম্যাচের ২১টিতেই জিতেছিল ভারত, চার ম্যাচ হয়েছিল ড্র।
৮
দিবা-রাত্রির টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার জয় সংখ্যা। এতে তারা এখনও হারেনি কোনো ম্যাচ।