অস্ট্রেলিয়াকে ২-১ ব্যবধানে হারানো এই সিরিজে টপ অর্ডারে লোকেশ রাহুল, শিখর ধাওয়ান ও বিরাট কোহলি অবদান রেখেছেন যথারীতি। তবে তিন ম্যাচেই চার নম্বরে খেলে খুব ভালো করতে পারেননি সাঞ্জু স্যামসন। মিডল অর্ডারে মনিশ পান্ডে এক ম্যাচে সুযোগ পেয়ে রান করতে পারেননি। শ্রেয়াস আইয়ার শেষ ম্যাচে আউট হয়েছেন শূন্য রানে।
ক্রিকেট ওয়েবসাইট ইএসপিএনক্রিকইনফোর সঙ্গে কথোপকথনে মুডি বললেন, এখানেই তার আস্থা পান্তের সামর্থ্যে।
“ ভারতের দুর্ভাবনার জায়গা আমি দেখছি মিডল অর্ডারে। আমার এখনও মনে হয়, এই সমস্যার সমাধান করা উচিত। রিশাভ পান্ত আমার মতে হতে পারে সমাধান। সে যা করতে পারে, খুব কম জনই তা পারে। তার ওপর বিনিয়োগ করার সময়টি তাই খুব গুরুত্বপূর্ণ।”
দারুণ প্রতিভাবান ও আগ্রাসী হিসেবে ভারতীয় ক্রিকেটে আবির্ভাব হলেও পরে কিছুটা খেই হারান পান্ত। টি-টোয়েন্টি দলে মোটামুটি নিয়মিতই ছিলেন এই কিপার-ব্যাটসম্যান। পরে জায়গা হারান দলে। ভারতের হয়ে ২৮ টি-টোয়েন্টির সবশেষটি খেলেছেন তিনি গত জানুয়ারিতে। এবারের আইপিএলেও ২৩ বছর বয়সী এই বাঁহাতি প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি সেভাবে। ১৪ ম্যাচে ফিফটি করতে পেরেছেন মোটে একটি, ৩৪৩ রান করেছেন কেবল ১১৩.৯৫ স্ট্রাইক রেটে।