দলের অনুশীলনে গা গরমের ফুটবলে রোববার অ্যাঙ্কেলে চোট পান সাইফ। পরে ক্র্যাচে ভর দিয়ে মাঠের বাইরে যান তিনি। দল থেকে তখন জানানো হয়েছিল, আপাতত পর্যবেক্ষণে রাখা হবে তাকে।
প্লেয়ার্স ড্রাফটে নিজেদের প্রথম ডাকেই রাজশাহী দলে নিয়েছিল সাইফকে। তরুণ এই অলরাউন্ডারের ওপর তাদের আস্থার প্রমাণ সেটিই। পেস বোলিং অলরাউন্ডার হিসেবে একাদশের সমন্বয়ের জন্যও তার উপস্থিতি ছিল দলের জন্য জরুরি।
সোমবার মিরপুর একাডেমি মাঠে দলের অনুশীলন শেষে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত জানালেন, এখন সাইফকে ছাড়াই ভালো করার ছক আঁকছেন তারা।
“সাইফ উদ্দিন অনেক গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় ছিল আমাদের। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত হয়তো প্রথম ছয়-সাত দিন আমরা পাচ্ছি না ওকে। এরপর আরেকটা রিপোর্ট পাওয়ার পর বুঝতে পারব।”
“সবশেষ প্রেসিডেন্ট’স কাপ যদি দেখেন, সাইফ পুরোপুরি ফিট ছিল। একশ ভাগ দিয়েই খেলেছে। দুর্ভাগ্যবশত সে ইনজুরড হয়ে গেছে। যে কেউই হতে পারে। এটা নিয়ে খুব বেশি চিন্তার কিছু নেই। যে দল আছে, সেটা নিয়ে ভালো করতে আমরা আত্মবিশ্বাসী।”
গত মাসে প্রেসিডেন্ট’স কাপ ওয়ানডেতে সাইফ খেলেছিলেন তামিম একাদশে। বল হাতে পারফর্ম করেছিলেন দুর্দান্ত। চার ম্যাচে উইকেট নিয়েছিলেন ১২টি, এক ম্যাচে নিয়েছিলেন ৫ উইকেট। ব্যাট হাতে এক ম্যাচে খেলেছিলেন ক্যামিও ইনিংস।
বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টির উদ্বোধনী দিনে মঙ্গলবার রাজশাহীর প্রতিপক্ষ বেক্সিমকো ঢাকা।