উইকেট শিকারি বোলার অনেক ধরনেরই আছে। ডমিঙ্গো আলাদা করে বলছেন আগ্রাসী ঘরানার বোলারদের কথা। গতি ও বাউন্স দিয়ে যারা যে কোনো সময় বদলে দিতে পারেন খেলার মোড়। শরীরী ভাষায় কাঁপন ধরাতে পারেন ব্যাটসম্যানদের বুকে। যখন-তখন ম্যাচে রাখতে পারেন ছাপ।
চলতি প্রেসিডেন্ট’স কাপে তাসকিন ও খালেদের বোলিং দেখে আশায় বুক বাঁধছেন ডমিঙ্গো। বিশ্ব ক্রিকেটের সমসাময়িক আরও কয়েকজন বোলারের উদাহরণ দিয়ে বাংলাদেশ কোচ বললেন তার রোমাঞ্চের কথা।
“ যখন থেকে আমি এখানে এসেছি, তখন থেকেই বলছি যে কিছু ভালো ফাস্ট বোলার গড়ে তোলা কতটা জরুরি। তাদেরকে যত বেশি সম্ভব খেলাতে হবে, বিশেষ করে দেশের বাইরে লড়াই করতে হলে। যা দেখেছি এখনও, আমি খুবই রোমাঞ্চিত। তাসকিন যেভাবে বল করছে, দেখুন তাকিয়ে।”
শুধু তাসকিন ও খালেদই নয়, প্রেসিডেন্ট’স কাপে ভালো বোলিং করেছেন মুস্তাফিজুর রহমান, রুবেল হোসেন, মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন, শরিফুল ইসলাম, ইবাদত হোসেন, আবু জায়েদ চৌধুরি, আল আমিন হোসেন, সুমন খানও। মন্থর উইকেটেও এত জন পেসারের দারুণ বোলিং আশাবাদী করে তুলেছে ডমিঙ্গোকে।
“ এই প্রেসিডেন্ট কাপের একটি প্রাপ্তির কথা বলতে হলে আমি ফাস্ট বোলারদের পারফরম্যান্সের কথা বলব। সংবাদমাধ্যম ও ভক্তরা এটা নিয়ে রোমাঞ্চিত হতে পারে। আমরা একমুখি দল হতে চাই না, বিশেষ করে দেশের বাইরে গিয়ে। ওরা যখন ব্যাটসম্যানদের জীবন দুর্বিসহ করে তুলছে (এই টুর্নামেন্টে), আমি তাতে রোমাঞ্চিত। ম্যাচ জিততে ১০ উইকেট বা ২০ উইকেট নিতে হয়।”