আবু ধাবিতে মঙ্গলবার দিল্লিক্যাপিটালসকে ১৫ রানে হারায় হায়দরাবাদ। জয়ের নায়ক রশিদ ৪ ওভারে ১৪ রান দিয়ে নেন শিখরধাওয়ান, রিশাভ পান্ত ও শ্রেয়াস আইয়ারের উইকেট।
ম্যাচ জেতানো পারফরম্যান্সেরপর আবেগ ছুঁয়ে গেল রশিদকে। শোনালেন তার সবচেয়ে প্রিয় ভক্তের গল্প।
“ গত দেড় বছর আমার জন্য ছিলখুবই কঠিন। প্রথমে আবার বাবা মারা গেলেন, পরে চলে গেলেন মা। সামলে উঠতে একটু সময় লেগেছে।”
“মা ছিলেন আমার সবচেয়ে বড় ভক্ত।বিশেষ করে যখন আইপিএলে যখন ম্যান অব দা ম্যাচ হয়েছি, মা সবসময়ই আমার সঙ্গে কথা বলতেনরাতজুড়ে।”
গত জুনে মারা যান রশিদের মা।বাবাকে হারিয়েছেন তিনি ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে।
দিল্লির বিপক্ষে এই ম্যাচেরশিদের বোলিংয়ে দেখা গেছে একটু ভিন্নতা। মন্থর উইকেটে এ দিন নিজের স্বাভাবিক গতির চেয়েজোরে বোলিং করেছেন তিনি। ম্যাচ শেষে এটির কারণ জানালেন টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বিস্ময়করধারাবাহিকতা ধরে রাখা এই লেগ স্পিনার।
“ আজকে একটু জোরে বল করেছি,প্রথম বলটি করার পরই বুঝে গিয়েছিলাম। দুই-তিনটি বল করলেই বোঝা যায়, কোন উইকেটের জন্যকোন গতির বল উপযুক্ত। এই কন্ডিশনে ব্যাটসম্যানদের ব্যাক অফ লেংথে বল করা জরুরি ছিল।”