ওয়ার্নারের অবসর ভাবনা ছিল মূলত কোভিড-১৯ পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে। বিভিন্ন নিয়ম মানা, কোয়ারেন্টিন, ‘বায়ো সিকিউর’ পরিবেশে দীর্ঘদিন থাকা, সব মিলিয়ে পরিবার থেকে এত সময় দূরে থাকার চেয়ে বরং অবসরের কথা ভাবতে পারেন বলে গত মাসে জানিয়েছিলেন তিনি।
করোনাভাইরাসের প্রকোপ শুরুর আগেও ক্যারিয়ারের ভবিষ্যৎ নিয়ে এক দফা ইঙ্গিত দিয়েছিলেন ওয়ার্নার, ২০২০ ও ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শেষে বিদায় জানাতে পারেন ২০ ওভারের ক্রিকেটকে। তবে বর্তমান বাস্তবতায় বিশ্বকাপ গেছে পিছিয়ে। ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ খেলে টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেওয়ার কথা ভাবলে ওয়ার্নারকে অপেক্ষা করতে হবে আরও দুই বছর।
তবে তাতে অবশ্য কোনো সমস্যা দেখছেন না উডহিল। আগামী শুক্রবার থেকে সাউথ্যাম্পটনে শুরু হবে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি সিরিজ। তার আগে উডহিল জানালেন, ওয়ার্নারের ভবিষ্যৎ ভাবনায় আছে সব সংস্করণই।
“মানসিক দিক থেকে সে বরাবরের মতোই শক্ত অবস্থায় আছে এবং আগের মতোই আত্মবিশ্বাসী। সব সংস্করণেই আরও বেশি রান করতে সে ক্ষুধার্ত নয়, এমন কোনো ইঙ্গিত আমি পাইনি।”