ইতিহাসের সবচেয়ে দ্রুতগতির বলটি করেছিলেন পাকিস্তানের পেসার শোয়েব; ২০০৩ সালের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ঘণ্টায় ১০০.২ মাইল (১৬১.৩ কিমি/ঘণ্টা) বেগে। রেকর্ডের খাতায় এর পরের দুই নাম অস্ট্রেলিয়ার সাবেক দুই পেসারের। ২০০৫ সালে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে ঘণ্টায় ১০০.১ মাইল (১৬১.১ কিমি/ঘন্টা) গতিতে বল করেছিলেন লি। ২০১০ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে একই গতি স্পর্শ করেছিলেন টেইট।
২০১৫ সালে কিউইদের বিপক্ষে ঘণ্টায় ১৬০.৪ কিলোমিটার (৯৯.৭ মাইল/ঘণ্টা) গতিতে বল করেছিলেন স্টার্ক। আরও একবার ঘণ্টায় ১০০ মাইল গতির আশেপাশে ছিলেন এই অস্ট্রেলিয়ান পেসার। কিন্তু লক্ষ্য ছোঁয়া সম্ভব হয়নি।
“এটা হবে দুর্দান্ত, তবে একইসঙ্গে যে দুইবার সেই মাইলফলকের আশেপাশে গিয়েছিলাম, দুবারই চোট পেয়েছিলাম আমি। অতিরিক্ত কিছু সময় জিম করে এবং স্বাভাবিকের থেকে আরেকটু বেশি বিশ্রাম নিয়ে কাজ করে যেতে পারলে হয়তো ১০০ মাইল গতিতে বল করার চেষ্টা করতে পারব।”
গতি বাড়াতে গিয়ে লাইন-লেংথের ধারাবাহিকতা যেন হারিয়ে না যায় সেদিকেও নজর রাখছেন ৩০ বছর বয়সী স্টার্ক। অনাকাঙ্ক্ষিত এই বিরতিতে তাই নিজের বোলিং অ্যাকশনে কিছুটা পরিবর্তন এনেছেন বলে জানান তিনি।
“২০১৯-২০ গ্রীষ্মের শুরুতে ও ইংল্যান্ড সফরের পর, লাইন-লেংথ ও ধারাবাহিকতার মানসিকতা আমাকে খুব করে পেয়ে বসে, আমাদের পুরো দল অ্যাশেজ সিরিজ জুড়ে এটার মধ্যে ছিল। এখনও আমি জোরে বল করতে চাই এবং এর সঙ্গে আপোস করব না।”