সেমি-ফাইনাল ও ফাইনাল সহ মোট ৩৩টি ম্যাচ হবে এই টুর্নামেন্টে। ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগোর দুটি স্টেডিয়ামে দর্শকশূন্য মাঠে হবে সবগুলি ম্যাচ।
নানা নিয়মের মধ্য দিয়ে শুরু হবে এই টুর্নামেন্ট। ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগোর উদ্দেশে বিমানে চড়ার আগেই ছয় ফ্র্যাঞ্চাইজির ক্রিকেটার ও টিম ম্যানেজমেন্ট, টুর্নামেন্ট আয়োজক এবং সম্পৃক্ত সবাইকে দুই সপ্তাহের জন্য সেলফ-আইসোলেশনে থাকতে হবে। সেখানে পৌঁছার পর আইসোলেশনে থাকতে হবে আরও দুই সপ্তাহ।
পৌঁছানোর পর সবার কোভিড-১৯ পরীক্ষা করা হবে। এক সপ্তাহ ও দুই সপ্তাহ পর পরীক্ষা হবে আরও দুবার।
ছয় দলের সবাই থাকবেন একটি হোটেলে। জীবাণুমুক্ত পরিবেশ হলেও প্রতি দলের ক্রিকেটারদের ছোট ছোট গ্রুপে ভাগ করা হবে। টুর্নামেন্ট শুরুর আগে কিংবা চলাকালীন যদি কোনো গ্রুপের একজন পজিটিভ হন, পুরো গ্রুপকেই থাকবে হবে সেলফ-আইসোলেশনে।
গত মার্চের শেষ ভাগ থেকে ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগোয় বাইরের কারও প্রবেশ নিষিদ্ধ। সিপিএল দিয়েই উঠে যাচ্ছে এই নিষেধাজ্ঞা। সতর্ক ব্যবস্থাপনার কারণে সেখানে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি এখনও যথেষ্ট নিয়ন্ত্রিত। সেখানকার স্বাস্থ্য বিভাগের হিসাব অনুযায়ী, ৯ জুলাই পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়েছেন কেবল ১৩৩ জন, মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের।