ইসিবি সোমবার এক বিবৃতিতে জানায়, তিনটি ওয়ানডে খেলতে আয়ারল্যান্ড দল ইংল্যান্ডে পৌঁছাবে আগামী ১৮ জুলাই। আইরিশরা ক্যাম্প করবে সাউথ্যাম্পটনে। সেখানেই ৩০ জুলাই হবে প্রথম ওয়ানডে। একই মাঠে পরের দুই ম্যাচ যথাক্রমে ১ ও ৪ অগাস্ট।
তিনটি করে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি খেলতে এরই মধ্যে ইংল্যান্ড পৌঁছেছে পাকিস্তান। আয়ারল্যান্ড সিরিজ শেষ হওয়ার পরদিন ম্যানচেস্টারে প্রথম টেস্টে মুখোমুখি হবে পাকিস্তান ও ইংল্যান্ড। পরের দুই টেস্ট সাউথ্যাম্পটনে, শুরু হবে ১৩ ও ২১ অগাস্ট।
পাকিস্তান সিরিজের তিনটি টি-টোয়েন্টিই হবে ম্যানচেস্টারে। ২৮ অগাস্ট প্রথম, ৩০ অগাস্ট দ্বিতীয় ও ১ সেপ্টেম্বর হবে শেষ ম্যাচ।
আগামী বুধবারই অবশ্য মাঠে নামতে যাচ্ছে ইংল্যান্ড। সাউথ্যাম্পটনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে শুরু হবে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টেস্ট। করোনাভাইরাসের দীর্ঘ বিরতির পর এই সিরিজ দিয়ে মাঠে ফিরছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট।
ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষে শেষ টেস্ট পঞ্চম দিনে গড়ালে সিরিজ শেষ হবে ২৮ জুলাই। এর একদিন পরই আইরিশদের বিপক্ষে ওয়ানডে খেলতে নামতে হবে ইংলিশদের।
সব মিলিয়ে বেশ ঠাসা সূচিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, আয়ারল্যান্ড ও পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচগুলো খেলতে হচ্ছে ইংল্যান্ডকে। সব ম্যাচই হবে দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে।
এই গ্রীষ্মে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সীমিত ওভারের সিরিজ নতুন সূচিতে আয়োজনের বিকল্পও খুঁজছে ইংল্যান্ড, জানানো হয়েছে বিবৃতিতে। প্রাথমিকভাবে চলতি মাসে ইংল্যান্ডে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলার কথা ছিল অস্ট্রেলিয়ার। করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে পিছিয়ে গেছে তা।