চট্টগামে নাফিসের পাশাপাশি আক্রান্ত হয়েছিলেন তার মা, দুই শিশু সন্তান ও গৃহকর্মী। নারায়ণগঞ্জে নাজমুলের সঙ্গে আক্রান্ত ছিলেন তার বাবা-মা। সবাই এখন করোনাভাইরাসমুক্ত।
নাফিসরা সবাই পজিটিভ হওয়ার খবর পেয়েছিলেন গত ১৩ জুন। এরপর বাসায় থেকেই চিকিৎসা নিয়েছেন সবাই। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে সাবেক ব্যাটসম্যান জানালেন, বড় কোনো সমস্যায় তাদের পড়তে হয়নি।
“মাকে নিয়ে একটু টেনশনে ছিলাম, যেহেতু উনার বয়স হয়েছে, টুকটাক শারীরিক সমস্যাও ছিল। তবে আল্লাহর রহমতে তেমন কিছু হয়নি। বাচ্চাদের তো আমরা জানাইনি। ওরা ওদের মতো হেসেখেলে বেড়িয়েছে। স্রেফ ওদের ঘরে থাকা নিশ্চিত করেছি।”
“খুব বড় কোনো শারীরিক সমস্যা হয়নি কারও। আম্মুর শুরুর দিকে জ্বর ও গা ব্যথা ছিল। খানিকটা কাশি ছিল। আমারও একইরকম, জ্বর ছিল, আচমকাই চলে গেছে। খাবারের স্বাদ ছিল না কয়েকদিন। কাশি ছিল। সবাই বাসায় থেকেই সেরে উঠেছি।”
“খুব বড় কোনো সমস্যা হয়নি। তবে একটু অস্বস্তি, শঙ্কা তো থাকেই। কখন কী হয়, এরকম একটু খারাপ লাগা কাজ করত। নেগেটিভ না হওয়া পর্যন্ত স্বস্তি পাচ্ছিলাম না। এখন ভালো লাগছে।”
করোনাভাইরাস আক্রান্ত আরেক ক্রিকেটার মাশরাফি বিন মুর্তজাও বাসায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তার শণাক্ত হওয়ার ১২ দিন হয়েছে বুধবার।