কোভিড-১৯ পরীক্ষায় সবাই নেগেটিভ আসার পর গত সোমবার দেশ ছাড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল পরদিন পৌঁছায় ইংল্যান্ডে। ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ‘জীবাণুমুক্ত পরিবেশে’ থেকে তিন সপ্তাহ অনুশীলন শেষে যাবে সাউথ্যাম্পটনে। সেখানে আগামী ৮ জুলাই শুরু হবে প্রথম টেস্ট। ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ১৬ ও ২৪ জুলাই শুরু হবে তিন ম্যাচ সিরিজের বাকি দুই টেস্ট।
সব ম্যাচই হবে দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে। এই প্রথম কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ হতে যাচ্ছে জীবাণুমুক্ত পরিবেশে। অস্বাভাবিক পরিস্থিতি হলেও চাপে নেই দল, বিবিসিকে জানালেন হোল্ডার।
“অনেক মানুষ ক্রিকেটের জন্য হাহাকার করছিল। এটা এমন নয় যে, আমরা গিনিপিগ হতে চেয়েছি। এই গ্রীষ্মে যুক্তরাজ্য সফরে আসা সবসময় আমাদের পরিকল্পনায় ছিল। যখন সফরের সম্ভাবনা নিয়ে আমরা কথা বলেছিলাম, সবাই স্বচ্ছন্দ ছিল। আর এখন আমরা এখানে।”
প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সর্বোচ্চ সুরক্ষার ব্যবস্থা করেছে ইসিবি। যথেষ্ট পরিমাণে হ্যান্ড স্যানিটাইজার, গ্লাভস, থার্মোমিটার জরুরি জিনিসগুলো সফরকারীদের জন্য প্রচুর পরিমাণে রেখেছে। ইসিবির তৎপরতায় সন্তুষ্টির কথা জানান ক্যারিবিয়ান অধিনায়ক।
“এই ব্যাপারগুলো দুঃশ্চিন্তা থেকে মুক্তি এবং স্বস্তি দেয়। যদি আমরা এই সব জিনিস না পেতাম তাহলে আসলেই আমরা নিরাপদ কি-না, সেই প্রশ্ন জাগত। এখন পর্যন্ত ইসিবি যা করেছে, এর জন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার ভাষা নেই।”