অবশ্য আগামী জুলাইয়ের সম্ভাব্য এই সিরিজে কোনো ক্রিকেটারকে যেতে বাধ্য করা হবে না বলে বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন গ্রেভ।
আগামী ৪ জুন শুরু হওয়ার কথা ছিল ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজের তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। কিন্তু করোনাভাইরাসের প্রকোপে ইংল্যান্ডে ১ জুলাই পর্যন্ত সব ধরনের ক্রিকেটে নিষেধাজ্ঞা থাকায় পিছিয়ে গেছে সিরিজটি। পরিস্থিতি শিথিল হলেই সিরিজটি আয়োজন করতে মুখিয়ে আছে ইসিবি।
ইতোমধ্যে নানা পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে তারা। ক্রিকেটারদের কোয়ারেন্টিনে রাখা, কোভিড-১৯ রোগের সতর্কতার জন্য প্রতিদিন দলের সবার তাপমাত্রা ও আরও কিছু পরীক্ষা করানোর মত উদ্যোগ নিচ্ছে তারা।
ক্যারিবিয়ান দ্বীপগুলোতে জনসংখ্যা খুব বেশি নয়। ৬০-৭০ হাজার জনসংখ্যার দ্বীপে বেড়ে ওঠা ক্রিকেটারদের মনে যুক্তরাজ্যে মৃত্যুর সংখ্যা প্রতিনিয়ত চাপ বাড়াচ্ছে। কোভিড-১৯ রোগে যুক্তরাজ্যে মারা গেছে ৩০ হাজারের বেশি মানুষ। গ্রেভ জানান, খেলোয়াড়দের সুরক্ষা, মানসিক অবস্থা বিবেচনায় আছে তাদের।
“এই সফরের জন্য ক্রিকেটারদের একদমই জোর করা হবে না। সফরটি যে নিরাপদ, আগে সেটা নিশ্চিত করাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বায়োসিকিউর পদ্ধতিতে ক্রিকেট খেলা ঠিক হবে কিনা, এটা নিশ্চিত করে যুক্তরাজ্য সরকারের অনুমতি পেতে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হবে ইসিবিকে।”