২০১৮ সালে টি-১০ ক্রিকেট লিগে আইসিসির দুর্নীতি বিরোধী একটি ধারা ভঙ্গের দায়ে তাকে এই শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
যে ধারা ভঙ্গের অভিযোগ তার বিরুদ্ধে আনা হয়েছিল, সেটি হলো তদন্তে সহায়ক হতে পারে এমন কোনো দলিল নষ্ট করা বা গোপন করা কিংবা বিকৃত করে তদন্ত কাজে বাধার সৃষ্টি করা বা তদন্তে দেরি করানো। আগারওয়াল তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ ও শাস্তি, দুটিই মেনে নিয়েছেন।
প্রসঙ্গত উল্লেখ করা যেতে পারে, দীপক আগারওয়াল নামের এক ব্যক্তি আইসিসির কালো তালিকাভুক্ত জুয়াড়ি। বিভিন্ন সময়ই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগগুলোয় অনৈতিক কাজে জড়িত থাকার সন্দেহ ছিল তাকে ঘিরে। ভারতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরও ছিল তার ওপর, একবার জেলেও যেতে হয়েছিল। পরে বের হয়ে আসেন জামিনে।
তার সঙ্গে কথোপকথন ও দেখা করতে চাওয়ার তথ্য গোপন করেই নিষিদ্ধ হয়েছেন সাকিব আল হাসান। এই জুয়াড়ি প্রস্তাব দিয়েছিলেন তামিম ইকবালকেও। তবে তামিম তা তখনই জানিয়েছিলেন বিসিবিকে।
তবে সেই আগারওয়াল ও এবার নিষিদ্ধ হওয়া আগারওয়াল একই ব্যক্তি কিনা, সেটির উল্লেখ নেই আইসিসির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে। কোনো জুয়াড়িকে নিষিদ্ধ করার এখতিয়ারও আইনগতভাবে নেই আইসিসির।