ভিডিও কনফারেন্সে শুক্রবার মোদীর সঙ্গে এই আলোচনায় অংশ নিয়েছিলেন ৪০ জন ক্রীড়াবিদ। ছিলেন ক্রীড়া মন্ত্রী কিরান রিজিজুও। পরে টেন্ডুলকার জানান, লকডাউনের এই সময়ে তিনি তার ব্যক্তিগত ভাবনা ও অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন ওই আলোচনায়।
“নরেন্দ্র মোদী, কিরান রিজিজু ও অন্যান্য ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ হয়েছিল আমার। আমরা কীভাবে লকডাউন মোকাবেলা করছি, তা নিয়ে আমি আমার ব্যক্তিগত মতামত ও অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছি।”
“আমাদের প্রবীণরা যারা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছেন, তাদের যত্ন নেওয়া, এই সময়ে তাদের গল্প এবং অভিজ্ঞতা শোনা; এই ব্যাপারগুলো ছিল, যা প্রধানমন্ত্রী অনুভব করছিলেন। ১৪ এপ্রিল লকডাউন উঠে যাওয়ার পর আমরা কেউ যেন নিরাপত্তার দেয়াল ভেঙে না ফেলি এবং সেই কঠিন সময় কীভাবে সামলাতে হবে, সে বিষয়গুলো তুলে ধরেন তিনি।”
এই আলোচনায় উঠে এসেছে লকডাউনের সময়ে মানসিক ভাবে চাঙা থাকার গুরুত্বের কথাও।
“এই পরিস্থিতিতে মানসিক ফিটনেস যে শারীরিক ফিটনেসের মতই গুরুত্বপূর্ণ, তা নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। ফিট থাকার জন্য আমি বাড়িতে কী করি, সেটাও জানিয়েছি।''
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে ভারতের বর্তমান-সাবেক ক্রিকেটারদের মধ্যে আরও ছিলেন সৌরভ গাঙ্গুলি, বিরেন্দর শেবাগ, যুবরাজ সিং, চেতেশ্বর পুজারা ও রোহিত শর্মা। ছিলেন কিংবদন্তি অ্যাথলেট পি.টি. উষা, ব্যাডমিন্টনের দুই যুগের দুই তারকা পুলেলা গোপিচাঁদ ও পি.ভি. সিন্ধু, তরুণ অ্যাথলেট হিমা দাস, কুস্তিগীর বাজরাং পুনিয়া, দাবার কিংবদন্তি বিশ্বনাথন আনন্দ।