আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আবির্ভাবের পর ক্রিকেট বিশ্ব কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন মুস্তাফিজ। জাদুকরী বোলিংয়ে উইকেটের পর উইকেট নিয়েছিলেন। জিতিয়েছিলেন দলকে। এখন সবই সোনালী অতীত। মাঝেমধ্যে তার বোলিং কার্যকর এখনও। তবে সেই বিধ্বংসী চেহারা আর নেই, কমে গেছে ধার। নেই সেই ধারাবাহিকতাও।
মুস্তাফিজ জানালেন, বোলিং কোচের সঙ্গে কাজ তো করছেনই, পাশাপাশি নিজের পুরনো ভিডিওগুলো দেখছেন। তার কাজে লেগেছে নবীন এক ক্রিকেটারের পরামর্শও।
“আমার পুরাতন ভিডিওগুলা দেখি। নাইনটিনের এক ছেলের কাছেও একটি টিপস পাইছি। স্লোয়ার বল নিয়ে বলেছিল, সাইড থেকে না করে উপর থেকে করলে ভালো। আমারও তার পরামর্শ নিয়ে ভালো লাগছে।”
শুধু টিপস দেওয়াই নয়, পারফরম্যান্স দিয়েও উঠে আসছেন তরুণ ক্রিকেটাররা। মুস্তাফিজ তো বটেই, অন্য সব পেসারের ওপরই তৈরি হচ্ছে পারফর্ম করার চাপ। এটিকে ইতিবাচক চোখেই দেখছেন মুস্তাফিজ।
“আমরা তো আজীবন খেলব না। আমি ২০-২১ বছরে মনে হয় ঢুকেছি (জাতীয় দলে)...আরও দুই বছর খেললে সাত বছর হয়ে যাবে জাতীয় দলে। নতুনরা এলে তো ভালো, আমাদের জন্য ভালো। আমার কথা হলো, যে ভাল করবে সে থাকবে। প্রতিযোগিতা যদি সবাইকে দিয়ে হয়, তাহলে সবার জন্য ভালো।”