২০০৯ সালের অগাস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৫৪ রানে ইনিংস খেলেছিলেন তামিম। বাংলাদেশের কোনো ব্যাটসম্যানের সেটি ছিল প্রথম দেড়শ। একদিন আগ পর্যন্ত ছিল একমাত্রও। মঙ্গলবার সিলেটে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিজেকে ছাড়িয়ে তামিম করেছেন ১৫৮।
১৫৪ রান অনেক বছর চূড়ায় থাকলেও ১৫৮ রানের পতন খুব দ্রুতই দেখছেন তামিম। বুধবার সিলেটে টিম হোটেলে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জানালেন, রেকর্ডের পথে ছুটতে পারেন যারা।
“মুশফিক অবশ্যই আমার রেকর্ড ভাঙার সামর্থ্য রাখে। মুশফিক একাই নয়, আমাদের দলে তরুণ যারা আছে লিটন, শান্ত, ওরাও খুব সামর্থ্যবান। শান্ত তো কিছুদিন আগে ট্রিপল সেঞ্চুরির খুব কাছে চলে গিয়েছিল, আড়াইশ করেছিল।”
“আমার মনে হয় না, এবার রেকর্ড খুব বেশিদিন টিকবে। আমার অনুমান, ২-৩ বছরের মধ্যেই ভেঙে যাবে রেকর্ড। এমনকি আগামী বছরও ভেঙে যেতে পারে।”
গত মাসেই প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে বাংলাদেশের রেকর্ড ৩৩৪ রানের ইনিংস খেলেছেন তামিম। এরপর বিসিএলের ম্যাচেই নাজমুল হোসেন শান্ত খেলেছেন অপরাজিত ২৫৩ রানের ইনিংস। যদিও ওয়ানডে ক্রিকেটে এখনও নিজের ছাপ সেভাবে রাখতে পারেননি শান্ত।
লিটন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে করেছিলেন অপরাজিত ১২৬, যেটি তার ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস।
মুশফিক ২০১৮ সালের এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলেছিলেন ১৪৪ রানের ইনিংস। টেস্টে বাংলাদেশের রেকর্ড তিনটি ডাবল সেঞ্চুরিসহ ২১৯ রানের সর্বোচ্চ ইনিংসের রেকর্ডও তার।