৭ হাজার থেকে ৮৪ রান দূরে দাঁড়িয়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডে শুরু করেছিলেন তামিম। সিলেটে মঙ্গলবার দারুণ ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশের ওপেনার পাড়ি দিয়েছেন মাইলফলক ছোঁয়ার পথ।
২০৪ ইনিংস খেলে ৭ হাজার পূর্ণ হলো তামিমের। ভারত ও পাকিস্তানের দুই কিংবদন্তি রাহুল দ্রাবিড় ও জাভেদ মিয়াঁদাদও ২০৪ ইনিংস খেলে ছুঁয়েছিলেন এই রান।
সবচেয়ে কম ইনিংস খেলে ৭ হাজার ছোঁয়ার বিশ্বরেকর্ড হাশিম আমলার। দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটসম্যানের লেগেছিল ১৫০ ইনিংস। বিরাট কোহলি করেছিলেন ১৬১ ইনিংসে।
তামিমের আগে আরও ৪০ ব্যাটসম্যান স্বাদ পেয়েছেন ৭ হাজার ওয়ানডে রানের। তার চেয়ে কম ইনিংস খেলে করতে পেরেছেন ১৭ জন।
২০১৮ সালের জানুয়ারিতে দেশের মাটিতে ত্রিদেশীয় সিরিজে ৬ হাজার পূর্ণ করেছিলেন তামিম। সেখান থেকে ৭ হাজারে পৌঁছতে খেললেন ২৯ ইনিংস। আগের দুটি হাজার মাইলফলকের তুলনায় এবার একটু বেশি অপেক্ষা করতে হলো তাকে।
৪ হাজার থেকে ৫ হাজার ছুঁতে লেগেছিল তার ২১ ইনিংস। ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার ছুঁতে ১৭ ইনিংস।
ক্যারিয়ারের প্রথম হাজার ছুঁতে অনেকটা সময় লেগেছিল তামিমের। ৩৭ ইনিংস খেলে ১ হাজারের সীমানায় পা রেখেছিলেন তিনি, ২০০৮ সালে ভারতের বিপক্ষে করাচিতে।
২ হাজারও এসেছে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে, ২০১০ সালে মিরপুরে। ১ থেকে ২ হাজার করতে লেগেছে ৩৩ ইনিংস।
২ থেকে ৩ হাজারে যেতে লেগেছে ৩২ ইনিংস। ৩ থেকে ৪ হাজার ৩৫ ইনিংস।
বাংলাদেশের হয়ে দ্রুততম ৩ হাজার, ৫ হাজার ও ৬ হাজার রানের রেকর্ডও তামিমের। দ্রুততম ১ হাজার রান যৌথভাবে শাহরিয়ার নাফীস ও এনামুল হকের, দ্রুততম ২ হাজার শাহরিয়ারের। দ্রুততম ৪ হাজার রানের রেকর্ড সাকিব আল হাসানের।