গত বছরের অক্টোবরে আইসিসির বোর্ড সভায় প্রথম প্রস্তাবটি ওঠে। তখন থেকে এটি বিভিন্ন দেশের ক্রিকেট বোর্ড ও আইসিসির জন্য বড় আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে।
প্রস্তাবিত টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন্স কাপে অংশ নিবে আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে থাকা ১০ দল। মোট ৪৮টি ম্যাচ হবে, যা গত ওয়ানডে বিশ্বকাপের সমান। ২০২৪ ও ২০২৮ সালে হতে পারে এই টুর্নামেন্ট।
ওয়ানডে চ্যাম্পিয়ন্স কাপের জন্য সময় ধরা হয়েছে ২০২৫ ও ২০২৯ সাল। চ্যাম্পিয়ন ট্রফির মতো সংক্ষিপ্ত আকারে হবে টুর্নামেন্টটি। ছয় দলের অংশগ্রহণে ১৬ ম্যাচ হবে টুর্নামেন্টটিতে।
মেয়েদের ক্রিকেটের জন্যও প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে চ্যাম্পিয়ন্স কাপের। অবশ্য এক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা দুটি হবে ছয় দলের অংশগ্রহণে, ১৬টি ম্যাচের। ২০২৩ ও ২০২৭ সালে হবে মেয়েদের ওয়ানডে চ্যাম্পিয়ন্স কাপ এবং ২০২৪ ও ২০২৮ সালে হবে টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন্স কাপ।
২০২৩-২০৩১ সালের চক্রে হতে যাওয়া বৈশ্বিক আসরগুলো আয়োজনে নিলামে অংশ নেওয়ার আগ্রহ জানাতে সদস্য দেশগুলোকে আগামী ১৫ মার্চ পর্যন্ত সময় দিয়েছে আইসিসি।
ছোট দেশগুলোর আয়ে ধারাবাহিক প্রবাহ আনতে প্রতি বছরে একটি আইসিসি টুর্নামেন্ট আয়োজনের পক্ষে যুক্তি দেখিয়েছেন আইসিসির প্রধান নির্বাহী মনু সাহনী। তবে এই প্রস্তাবের পক্ষে নয় ভারতের ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই), ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)।