প্রতিটি বলের পর বোলারের সামনের পায়ের অবস্থান দেখবেন তৃতীয় আম্পায়ার। ‘নো বল’ হলে যোগাযোগ করবেন মাঠের আম্পায়ারের সঙ্গে।
তৃতীয় আম্পায়ারের নির্দেশনা ছাড়া পায়ের কোনো ‘নো বল’ ডাকতে পারবেন না মাঠের আম্পায়াররা। বাকি সব নো বলের সিদ্ধান্ত মাঠ থেকে দেবেন তারা।
প্রথমবারের মতো আইসিসির বড় কোনো টুর্নামেন্টে ব্যবহৃত হবে এই প্রযুক্তি।
২০১৬ সালে ইংল্যান্ড ও পাকিস্তানের মধ্যকার ওয়ানডে সিরিজে পরীক্ষামূলকভাবে এই পদ্ধতি ব্যবহার করে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা। তিন বছর পর ২০১৯ সালে ভারত ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের টি-টোয়েন্টি সিরিজে আবারও পায়ের ‘নো বল’ ডাকার দায়িত্ব দেওয়া হয় টিভি আম্পায়ারকে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে আয়ারল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজের সীমিত ওভারের সিরিজেও ছিল এই নিয়ম।
সম্প্রতি ১২টি আন্তর্জাতিক ম্যাচে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। বোলারদের করা ৪ হাজার ৭১৭টি বলের মাত্র ১৩টিতে পায়ের ‘নো বল’ ডাকা হয়। সব সিদ্ধান্তই নেওয়া হয় সঠিকভাবে।
এই প্রযুক্তি মেয়েদের বিশ্বকাপে পায়ের ‘নো বল’ ডাকার ক্ষেত্রে ভুলের মাত্রা কমাবে বলে আশাবাদী আইসিসির জেনারেল ম্যানেজার জিওফ অ্যালারডাইচ।