বয়স ভিত্তিক পর্যায়ের শেষ ধাপ ধরা হয় অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে। এরপর এই ক্রিকেটারদের জন্য নির্দিষ্ট কোনো প্ল্যাটফর্ম নেই বোর্ডের। যেখানে তারা নিজেদের নিয়ে কাজ করবেন।
বিসিবি হাই পারফরম্যান্স ইউনিট (এইচপি) থাকলেও সেখানে সুযোগ পান জাতীয় দল থেকে বাদ পড়া বা জাতীয় দলের আশেপাশে থাকা ক্রিকেটাররা। অতীতে দেখা গেছে, অনূর্ধ্ব-১৯ দলে খেলার পর অনেক ক্রিকেটার হারিয়ে গেছে।
রোববার ভারতকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জেতা বাংলাদেশ দলে আছে একঝাঁক প্রতিভাবান ক্রিকেটার। তাদের ধরে রাখতে বোর্ডের পরিকল্পনা আছে বলে জানালেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান।
“এই বিষয় নিয়ে আমরা আলাপ-আলোচনা করছি প্রায় আড়াই বছর ধরে। ধরেন, কয়েকটা ছেলে খুব ভালো খেলল, কিন্তু ওরা তো জাতীয় দলে সুযোগ পাচ্ছে না। তখন ওরা করবেটা কী?”
“আমি যদি এইচপিতে দিই, এইচপিতে দেখা যায় যারা জাতীয় দলে ছিল আগে বা যারা জাতীয় দলে সুযোগ পাচ্ছে না তারা যাচ্ছে। ওখানে তো ওরা ঢুকতে পারছে না।”
“ওদের ধীরে ধীরে হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে বা হারিয়ে গেছেও এতো দিন ধরে। সেই জন্য ওদের নিয়ে আমরা এতোদিন ধরে পরিকল্পনা করেছি।“
পরিকল্পনাটা অবশ্য এখনই খোলাসা করতে চাইলেন না বোর্ড প্রধান।
“কী করব আজকে বলব না, ওরা যেদিন আসবে ১২ তারিখে, সেদিন আপনাদেরকে (সংবাদমাধ্যম) জানানো হবে।”