বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ৮২.৫ ওভারে ২৩৩ পাকিস্তান প্রথম ইনিংস: ১২২.৫ ওভারে ৪৪৫ বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংস: ৪৫ ওভারে ১২৬/৬ |
ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় মলিন বোলারদের সাফল্য
সকাল থেকে দারুণ বল করলেন বোলারদের সবাই। মাত্র ১০৩ রানে পাকিস্তানের শেষ ৭ উইকেট তুলে নিয়ে সাড়ে চারশর আগেই স্বাগতিকদের থামালেন রুবেল হোসেন-আবু জায়েদ চৌধুরিরা।
২১২ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে দলকে ইতিবাচক শুরু এনে দেন দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও সাইফ হাসান। অবশ্য ইনিংস লম্বা করতে পারেননি কেউই।
তৃতীয় উইকেটে প্রতিরোধ গড়েন অধিনায়ক মুমিনুল হক ও নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে শেষ বিকেলে দারুণ এক হ্যাটট্রিকে পাকিস্তানকে সুবিধাজনক জায়গায় নিয়ে গেছেন নাসিম শাহ। ২ রানে ৪ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ইনিংস পরাজয় এড়াতে চতুর্থ দিনে অধিনায়ক মুমিনুলের ব্যাটের দিকে তাকিয়ে আছে সফরকারীরা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ২৩৩
পাকিস্তান ১ম ইনিংস: ১২২.৫ ওভারে ৪৪৫ (মাসুদ ১০০, আবিদ ০, আজহার ৩৪, বাবর ১৪৩, শফিক ৬৫, হারিস ৭৫, রিজওয়ান ১০, ইয়াসির ৫, আফ্রিদি ৩, আব্বাস ১* নাসিম ২; ইবাদত ২৫ -৬-৯৭-১, আবু জায়েদ ২৯-৪-৮৬-৩, রুবেল ২৫.৫-৩-১১৩-৩, তাইজুল ৪১-৬-১৩৯-২, মাহমুদউল্লাহ ২-০-৬-০)
বাংলাদেশ ২য় ইনিংস: ৪৫ ওভারে ১২৬/৬ (তামিম ৩৪, সাইফ ১৬, শান্ত ৩৮, মুমিনুল ৩৭*, তাইজুল ০, মাহমুদউল্লাহ ০, মিঠুন ০, লিটন ০*; আফ্রিদি ১১-২-৩৫-০, আব্বাস ১১.৪-৫-২০-০, নাসিম ৮.২-২-২৬-৪, ইয়াসির ১১-২-৩৩-২, আসাদ ৩-০-১২-০)
আলোক স্বল্পতায় আগেই শেষ দিনের খেলা
যথেষ্ট আলো না থাকায় কিছুটা আগেই দিনের খেলার সমাপ্তি টানলেন দুই আম্পায়ার।
শুন্য রানে ফিরলেন মিঠুন
দলকে বিপর্যয়ের মুখে রেখে ফিরে গেলেন প্রথম ইনিংসে একমাত্র ফিফটি করা মোহাম্মদ মিঠুন। লেগ স্পিনার ইয়াসির শাহর বলে পুল করতে গিয়ে ব্যাটে বলে করতে পারেননি। বল আঘাত হানে স্ট্যাম্পে।
৪৫ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ১২৬/৬। ক্রিজে অধিনায়ক মুমিনুল হকের সঙ্গী লিটন দাস।
শেষ বিকেলে নাসিমের হ্যাটট্রিক
অধিনায়ক মুমিনুল হকের সঙ্গে নাজমুল হোসেন শান্তর জুটিতে দিন শেষ করার অপেক্ষায় ছিল বাংলাদেশ। তবে নাসিম শাহের আঘাতে এলোমেলো হয়ে গেল সেই চেষ্টা।
৪১তম ওভারের চতুর্থ বলে পা বাড়িয়ে ডিফেন্স করতে চেয়েছিলেন শান্ত। আম্পায়ার জোরালো আবেদনে সাড়া না দিলে রিভিউ নেয় পাকিস্তান। বল ট্র্যাকিংয়ে দেখা যায় অফ স্টাম্পের বাইরে পড়ে বল আঘাত হানতো লেগ স্টাম্পে। পাল্টায় আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত। ৮৭ বলে ৩৮ রান করে ফিরে যান বাঁহাতি ব্যাটসম্যান।
পরের বলে দারুণ এক ইয়র্কারে এলবিডব্লিউ হয়ে যান নাইটওয়াচম্যান তাইজুল ইসলাম। ওভারের শেষ বলে অফ স্টাম্পের অনেকটা বাইরের বলে খোঁচা মেরে স্লিপে ধরা পড়েন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
৪১ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ১২৪/৫। ক্রিজে অধিনায়ক মুমিনুল হকের সঙ্গী মোহাম্মদ মিঠুন।
ধীরে ধীরে দলকে এগিয়ে নিচ্ছেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুমিনুল হক। দুই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান তৃতীয় উইকেটে গড়েছেন পঞ্চাশ রানের জুটি।
সাবধানী শুরু করা মুমিনুল ফিরেছেন চেনা ছন্দে। চারটি চারে ব্যাট করছেন ২৬ রানে। ১০৬ বলে পঞ্চাশ স্পর্শ করে তৃতীয় উইকেট জুটির রান। অধিনায়ককে দারুণ সঙ্গ দেওয়া শান্ত খেলছেন ২৬ রানে। ৫৩ বলের ইনিংসে চার দুইটি ও ছক্কা একটি।
৩২ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ১০৪/২।
বাংলাদেশের একশ
দুই ওপেনারকে হারানোর পর প্রতিরোধ গড়েছেন অধিনায়ক মুমিনুল ও নাজমুল হোসেন শান্ত।
৩১তম ওভারে একশ স্পর্শ করে বাংলাদেশের সংগ্রহ। ২৪ রানে ব্যাট করছেন মুমিনুল। ২৫ রানে খেলছেন শান্ত। ৩১ ওভার শেষে সফরকারীদের স্কোর ১০২/২।
চা বিরতির পর তৃতীয় ওভারে ফিরে গেলেন তামিম ইকবাল। প্রথম ইনিংসে উইকেটশূন্য লেগ স্পিনার ইয়াসির শাহের বলে এলবিডব্লিউ হওয়ার আগে ৫৬ বলে ৬টি চারে ৩৪ রান করেন অভিজ্ঞ এই ওপেনার।
১৬ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৫৩/২। ক্রিজে নাজমুল হোসেন শান্তর সঙ্গী অধিনায়ক মুমিনুল হক।
সাইফের বিদায়ে ভাঙল উদ্বোধনী জুটি
দ্বিতীয় ইনিংসে ইতিবাচক শুরু করা বাংলাদেশকে প্রথম ধাক্কা দিলেন নাসিম শাহ। অভিষিক্ত সাইফ হাসানকে বোল্ড করে ভাঙলেন উদ্বোধনী জুটি। দারুণ এক কাভার ড্রাইভে টেস্ট ক্রিকেটে রানের খাতা খোলা ডানহাতি ব্যাটসম্যান ফিরলেন ১৬ রান করে।
৯ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৩৯/১। ক্রিজে তামিম ইকবালের সঙ্গী নাজমুল হোসেন শান্ত।
পাকিস্তানের বড় লিড
তৃতীয় দিন সকাল থেকে দারুণ বোলিং করে পাকিস্তানকে ৪৪৫ রানে অলআউট করল বাংলাদেশ। প্রথম সেশনে ২৪.১ ওভারে ৭৮ রানে তুলে নেয় চার উইকেট। লাঞ্চের পর শেষ ৩ উইকেটে খুব বেশি দূর এগোলো না পাকিস্তানের ইনিংস। তারপরও ২১২ রানের বড় লিড পেয়েছে তারা।
৩টি করে উইকেট নেন দুই পেসার রুবেল হোসেন ও আবু জায়েদ চৌধুরি।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ২৩৩
পাকিস্তান ১ম ইনিংস: ১২২.৫ ওভারে ৪৪৫ (মাসুদ ১০০, আবিদ ০, আজহার ৩৪, বাবর ১৪৩, শফিক ৬৫, হারিস ৭৫, রিজওয়ান ১০, ইয়াসির ৫, আফ্রিদি ৩, আব্বাস ১* নাসিম ২; ইবাদত ২৫ -৬-৯৭-১, আবু জায়েদ ২৯-৪-৮৬-৩, রুবেল ২৫.৫-৩-১১৩-৩, তাইজুল ৪১-৬-১৩৯-২, মাহমুদউল্লাহ ২-০-৬-০)
রুবেল হোসেনের শরীর তাক করে ধেয়ে আসা বাউন্সার ঠিক মতো খেলতে পারলেন না নাসিম শাহ। বল গেল গালিতে থাকা সাইফ হাসানের কাছে। সরাসরি থ্রোয়ে স্ট্যাম্প ভেঙে দেন তিনি। সেসময় নাসিমের পা ক্রিজের ভেতরে থাকলেও ভেসে ছিল শূন্যে।
১২২.৫ ওভারে ৪৪৫ রানে গুটিয়ে গেল স্বাগতিকদের প্রথম ইনিংস। ২১২ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নামবে বাংলাদেশ।
তাইজুলের দ্বিতীয় শিকার হারিস
এক প্রান্তে অবিচল থাকা হারিস সোহেলকে ফেরালেন তাইজুল। বেরিয়ে এসে বাঁহাতি স্পিনারকে ওড়াতে চেয়েছিলেন হারিস। টাইমিং হলো না ঠিকঠাক। ডিপ মিডউইকেটে সহজ ক্যাচ নিলেন তামিম ইকবাল।
৭ চার ও ২ ছক্কায় ৭৫ রান করে ফিরলেন হারিস। ১২২ ওভারে পাকিস্তানের স্কোর ৪৪২/৯। ক্রিজে মোহাম্মদ আব্বাসের সঙ্গী শেষ ব্যাটসম্যান নাসিম শাহ।
রুবেলের তৃতীয় শিকার আফ্রিদি
লাঞ্চের পর প্রথম ওভারেই সাফল্য পেল বাংলাদেশ। শাহিন শাহ আফ্রিদিকে এলবিডব্লিউ করে নিজের তৃতীয় উইকেট নিলেন রুবেল হোসেন।
ভেতরে ঢোকা লেংথ বল ব্যাটে খেলতে পারেননি আফ্রিদি। প্যাডে লাগলে এলবিডব্লিউর আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ার। রিভিউ নিয়েছিলেন আফ্রিদি। পাল্টায়নি সিদ্ধান্ত, তবে আম্পায়ার্স কলের জন্য টিকে যায় রিভিউ।
১২ বলে ৩ রান করে ফিরেন আফ্রিদি। ১১৩ ওভারে পাকিস্তানের স্কোর ৪২২/৮। ক্রিজে হারিস সোহেলের সঙ্গী মোহাম্মদ আব্বাস।
বাংলাদেশের ভালো সেশন
বল হাতে তৃতীয় দিন সকালে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। ২৪.১ ওভারের সেশনে ৭৮ রানে তুলে নিয়েছে চার উইকেট।
লাঞ্চে যাওয়ার সময় পাকিস্তানের স্কোর ১১২ ওভারে ৭ উইকেটে ৪২০। হারিস সোহেল ৫৪ ও শাহিন শাহ আফ্রিদি ৩ রানে ব্যাট করছেন।
বাংলাদেশের চেয়ে ১৮৭ রানে এগিয়ে গেছে স্বাগতিকরা।
দিনের দ্বিতীয় বলে বাবার আজমকে ফিরিয়ে দেন আবু জায়েদ চৌধুরী। পরে আসাদ শফিককে থামান ইবাদত হোসেন।
মোহাম্মদ রিজওয়ানকে ফিরিয়ে নিজের প্রথম উইকেট নেওয়া রুবেল হোসেন পরে বিদায় করেন ইয়াসির শাহকে। এই সেশনে ৭৮ রানে ৫৪-ই এসেছে হারিসের ব্যাট থেকে।
চলতি টেস্টে নিজেদের সেরা সেশনের পরও বাংলাদেশের সামনে আরেকটি বড় পরীক্ষা। টানা পঞ্চম টেস্টে ইনিংস ব্যবধানে হার এড়াতে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে ভালো করতে হবে মুমিনুল হকের দলকে।
সফল রিভিউয়ে ইয়াসিরকে ফেরাল বাংলাদেশ
দ্বিতীয় উইকেট পেলেন রুবেল হোসেন। সফল রিভিউয়ে এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরে গেলেন ইয়াসির শাহ।
আম্পায়ার জোরালো আবেদনে সাড়া না দিলে রিভিউ নেন মুমিনুল হক। বল ট্র্যাকিংয়ে দেখা যায় সুইং করে ভেতরে ঢোকা বল আঘাত হানতো লেগ স্টাম্পে। পাল্টায় আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত। ভাঙে ৪১ রানের জুটি।
১১১ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ৪১৫/৭। ক্রিজে হারিস সোহেলের সঙ্গী শাহিন শাহ আফ্রিদি।
হারিসের ফিফটি
ইয়াসির শাহ ক্রিজে আসার পর থেকে আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে দ্রুত রান তুলছেন হারিস সোহেল। বোলারদের ওপর চড়াও হয়ে ৭২ বলে তুলে নিয়েছেন ফিফটি। এই সময়ে তার ব্যাট থেকে এসেছে একটি ছক্কা ছয়টি চার।
১১০ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ৪১৪/৬। হারিস ৫১ ও ইয়াসির শাহ ৫ রানে ব্যাট করছেন।
পাকিস্তানের চারশ
দ্রুত ৩ উইকেট হারানো পাকিস্তানকে টানছেন হারিস সোহেল। বাঁহাতি ব্যাটসম্যান দলকে নিয়ে গেছেন চারশ রানে।
১০৯ ওভার শেষে স্বাগতিকদের স্কোর ৪০৪/৬। হারিস ৪২ ও ইয়াসির শাহ ৪ রানে ব্যাট করছেন।
তাইজুল ইসলামের পর রান দেওয়ার সেঞ্চুরি হয়ে গেছে রুবেল হোসেনেরও।
প্রথম বলেই রুবেলের উইকেট
প্রথম ঘণ্টায় দারুণ বোলিংয়ে দুই উইকেট তুলে নেওয়া বাংলাদেশ আরেকটি সাফল্য পেল দ্বিতীয় ঘণ্টার শুরুতে। বোলিংয়ে এসে প্রথম বলেই আঘাত হানলেন রুবেল হোসেন। ফিরিয়ে দিলেন কিপার-ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ রিজওয়ানকে।
অফ স্টাম্পের বাইরের প্রত্যাশার চেয়ে নিচু হওয়া বল পুল করে ওড়াতে চেয়েছিলেন রিজওয়ান। টাইমিং করতে পারেননি। ফাইন লেগে চমৎকার ক্যাচ মুঠোয় জমান মাহমুদউল্লাহ।
২৩ বলে ১ চারে ১০ রানে ফিরেন রিজওয়ান। ১০৩ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ৩৮২/৬। ক্রিজে হারিস সোহেলে সঙ্গী ইয়াসির শাহ।
দ্বিতীয় নতুন বলে তৃতীয় দিনের সকালটা দারুণ হলো বাংলাদেশের। বাবর আজমের পর ফিরিয়ে দিল আগের দিনের আরেক অপরাজিত ব্যাটসম্যান আসাদ শফিককে।
ইবাদত হোসেনের সুইং করে ভেতরে ঢোকা বল শফিকের ব্যাটের ভেতরের কানা ছুঁয়ে জমা পড়ে লিটন দাসের গ্লাভসে। ১২৯ বলে নয় চারে ৬৫ রান করে ফিরেন পাকিস্তানের মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান।
৯৬ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ৩৫৫/৫। ক্রিজে হারিস সোহেলের সঙ্গী মোহাম্মদ রিজওয়ান।
বাবরকে থামালেন আবু জায়েদ
আগের দিনের অসমাপ্ত ওভার শেষ করলেন ইবাদত হোসেন। পরের ওভারের প্রথম বলেই আঘাত হানলেন আবু জায়েদ চৌধুরী। ফিরিয়ে দিলেন আগের দিন সেঞ্চুরি করা বাবর আজমকে।
কাট করবেন না খেলবেন এ নিয়ে যেন দ্বিধায় ছিলেন। শেষ পর্যন্ত করতে পারলেন না কোনোটাই। দেরিতে সুইং করে ব্যাট ছুঁয়ে প্রথম স্লিপে মোহাম্মদ মিঠুনের হাতে জমা পড়লো ক্যাচ।
১৯৩ বলে ১৯ চার ও ১ ছক্কায় ১৪৩ রান করেন বাবর। ভাঙে ১৩৭ রানের জুটি। ৮৯ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ৩৪২/৪। ক্রিজে আসাদ শফিকের সঙ্গী হারিস সোহেল।
পাকিস্তানকে দ্রুত থামানোর আশায় বাংলাদেশ
শান মাসুদ ও বাবর আজমের সেঞ্চুরিতে বড় লিডের পথে রয়েছে পাকিস্তান। তিন অঙ্ক ছুঁয়ে ফিরে গেছেন মাসুদ। আগের সেরা ১২৭ ছাড়িয়ে ক্রিজে রয়ে গেছেন বাবর। ফিফটি করে অপরাজিত আসাদ শফিক। চতুর্থ উইকেটে এরই মধ্যে গড়েছেন শতরানের জুটি।
দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে পাকিস্তানের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৩৪২ রান। বাবর ১৪৩ ও শফিক ৬০ রানে ব্যাট করছেন। অবিচ্ছিন্ন চতুর্থ উইকেটে দুই ব্যাটসম্যান তুলেছেন ১৩৭ রান। স্বাগতিকরা এগিয়ে গেছে ১০৯ রানে।
দ্বিতীয় দিন শেষে সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ২৩৩
পাকিস্তান ১ম ইনিংস: ৮৭.৫ ওভারে ৩৪২/৩ (মাসুদ ১০০, আবিদ ০, আজহার ৩৪, বাবর ১৪৩*, শফিক ৬০*; ইবাদত ১৪.৫-২-৭৮-০, আবু জায়েদ ২০-২-৬৬-২, রুবেল ১৭-৩-৭৭-০, তাইজুল ৩৪-৫-১১১-১, মাহমুদউল্লাহ ২-০-৬-০)