৩ উইকেটে ৩৪২ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন শেষ করেছে পাকিস্তান। হাতে সাত উইকেট নিয়ে এগিয়ে আছে ১০৯ রানে।
প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের প্রথম আট ব্যাটসম্যানের ছয় জন ২৫ পর্যন্ত গিয়েও খেলতে পারেননি বড় ইনিংস। যে কাজ পাকিস্তান করেছে অনায়াসে। এখানেই দুই দলের মধ্যে পার্থক্য দেখছেন গিবসন।
“গতকাল (শুক্রবার) আমাদের ব্যাটসম্যানরা ত্রিশের কাছে গিয়ে আউট হয়েছে, একজন হাফ সেঞ্চুরি করেছে। পাকিস্তানের আজ (শনিবার) দুই জন সেঞ্চুরি করেছে। এখানেই বোঝা যায় দুই দলের পার্থক্য।”
“পাকিস্তান তাদের ঘরের মাঠে খেলছে। তারা তাদের কন্ডিশন ভালোভাবে জানে। গতকাল আমার মনে হয়েছে, আমাদেরও একজনের সেঞ্চুরি করা উচিত ছিল।”
“পিচ ২৩৩ রানের ছিল না, আরও ভালো করা উচিত ছিল।”
দুই দলের বোলারদের মাঝেও অনেক ব্যবধান দেখছেন গিবসন।
“পাকিস্তানের বোলাররা গতিময় আমাদের চেয়ে। তারা সঠিক জায়গায় বল করেছে আমাদের তুলনায়।”
বাকি এখনও তিন দিন। ম্যাচ বাঁচাতে ব্যাট হাতে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়ানোর বিকল্প নেই মুমিনুল হকের দলের। দেশের বাইরে দলের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স অবশ্য আশা দেখাচ্ছে সামান্যই। সবশেষ চার ম্যাচে ইনিংস ব্যবধানে হেরেছে বাংলাদেশ।
গত দুই বছরে টেস্টে দেশের বাইরে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা সেঞ্চুরি করেছেন তিনটি। গত বছরে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে হ্যামিল্টনে প্রথম ইনিংসে তিন অঙ্ক স্পর্শ করেন তামিম ইকবাল। দ্বিতীয় ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন মাহমুদউল্লাহ ও সৌম্য সরকার।