রানের পাহাড়ে চাপা পড়ছে বাংলাদেশ

সুযোগ এসেছিল বাংলাদেশের সামনে। ২ রানেই ফেরানো যেত বাবর আজমকে। সেঞ্চুরির আগে থামানো যেত শান মাসুদকে। পারেনি মুমিনুল হকের দল। দুই ব্যাটসম্যানই ছুঁয়েছেন তিন অঙ্ক। প্রথম টেস্টে রান পাহাড়ে চাপা পড়ার শঙ্কায় পড়েছে বাংলাদেশ।

ক্রীড়া প্রতিবেদকবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 8 Feb 2020, 04:57 AM
Updated : 8 Feb 2020, 12:35 PM

বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ৮২.৫ ওভারে ২৩৩

পাকিস্তান প্রথম ইনিংস: ৮৭.৫ ওভারে ৩৪২/৩

বড় লিডের পথে পাকিস্তান
 
শান মাসুদ ও বাবর আজমের সেঞ্চুরিতে বড় লিডের পথে রয়েছে বাংলাদেশ। তিন অঙ্ক ছুয়ে ফিরে গেছেন মাসুদ। আগের সেরা ১২৭ ছাড়িয়ে ক্রিজে রয়ে গেছেন বাবর। ফিফটি করে অপরাজিত আসাদ শফিক। চতুর্থ উইকেটে এরই মধ্যে গড়েছেন শতরানের জুটি।   
 
দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে পাকিস্তানের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৩৪২ রান। বাবর ১৪৩ ও শফিক ৬০ রানে ব্যাট করছেন। অবিচ্ছিন্ন চতুর্থ উইকেটে দুই ব্যাটসম্যান তুলেছেন ১৩৭ রান। স্বাগতিকরা এগিয়ে গেছে ১০৯ রানে।  
 
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
 
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ২৩৩
 
পাকিস্তান ১ম ইনিংস: ৮৭.৫ ওভারে ৩৪২/৩ (মাসুদ ১০০, আবিদ ০, আজহার ৩৪, বাবর ১৪৩*, শফিক ৬০*; ইবাদত ১৪.৫-২-৭৮-০, আবু জায়েদ ২০-২-৬৬-২, রুবেল ১৭-৩-৭৭-০, তাইজুল ৩৪-৫-১১১-১, মাহমুদউল্লাহ ২-০-৬-০)

একশ ছাড়িয়ে লিড

দ্বিতীয় নতুন বলেও তাইজুল ইসলামকে আক্রমণে রাখলেন মুমিনুল হক। বাঁহাতি স্পিনারকে ছক্কায় ওড়ালেন বাবর আজম। পরে নিলেন দুই রান। বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের লিড গেল তিন অঙ্কে।

৮৫ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ৩৩৫/৩। নিজের আগের সেরা অপরাজিত ১২৭ ছাড়িয়ে বাবর খেলছেন ১৩৯ রানে। আসাদ শফিক খেলছেন ৬০ রানে।

শফিকের ফিফটি

সাবধানী শুরুর পর শট খেলতে শুরু করেছেন আসাদ শফিকও। ডানহাতি এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান ৮৩ বলে তুলে নিয়েছেন ফিফটি। এখন পর্যন্ত মেরেছেন সাতটি বাউন্ডারি।

৮০ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ৩১৩/৩। বাবর আজম ১২৫ ও শফিক ৫০ রানে ব্যাট করছেন। স্বাগতিকরা এগিয়ে ৮০ রানে।

বাবর-শফিক জুটিতে একশ

টানা দুই উইকেটে শত রানের জুটি পেয়েছে পাকিস্তান। ১৪৭ বলে তিন অঙ্ক স্পর্শ করেছে বাবর আজম ও আসাদ শফিকের চতুর্থ উইকেট জুটির রান।

৭৮ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ৩০৬/৩। বাবর ১২৩ ও শফিক ৪৬ রানে ব্যাট করছেন। স্বাগতিকরা এগিয়ে গেছে ৭৩ রানে।  

সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাবরের সেঞ্চুরি

শুরুটা ছিল নড়বড়ে। ফিরে যেতে পারতেন ২ রানেই। সুযোগ হাতছাড়া করেন ইবাদত হোসেন। এরপর থেকে দারুণ খেলছেন বাবর আজম। ১৩৫ বলে ১৫ চারে স্পর্শ করেছেন পঞ্চম সেঞ্চুরি।

সবশেষ ৫ টেস্টে এটি বাবরের চতুর্থ সেঞ্চুরি। প্রথম ২১ ম্যাচে করেছিলেন কেবল একটি।

এই ওভারেই তাইজুল ইসলামকে কাট করে বাউন্ডারিতে জুটির রান পঞ্চাশ নিয়ে গেছেন আসাদ শফিক। টানা তিন উইকেটে পঞ্চাশ ছোঁয়া জুটি পেল পাকিস্তান।

৬৮ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ২৫৭/৩। বাবর ১০১ ও শফিক ১৯ রানে ব্যাট করছেন। 

বাংলাদেশকে ছাড়িয়ে পাকিস্তান

তৃতীয় সেশনের শুরুতে বাংলাদেশকে ছাড়িয়ে গেল পাকিস্তান। বাবর আজমের ব্যাটে প্রথম ইনিংসে বড় লিড নেওয়ার পথে স্বাগতিকরা।

প্রথম দিন ২৩৩ রানে অলআউট হয়েছিল বাংলাদেশ। ৬৩ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ২৩৪/৩। বাবর ৮৮ ও আসাদ শফিক ৯ রানে ব্যাট করছেন।

এক উইকেট, দুই ‘জীবন’

দ্বিতীয় সেশনে কেবল একটি উইকেট নিতে পেরেছে। পাকিস্তান যোগ করেছে ১১১ রান।

সেশনের শেষ দিকে শান মাসুদকে বোল্ড করেছেন দিন জুড়ে দারুণ বোলিং করা তাইজুল ইসলাম। ৮৬ রানে লিটন দাসকে ক্যাচ দিয়েও বেঁচে যান মাসুদ। কিপার-বোলার-ফিল্ডারদের কেউ বুঝতে পারেননি বল ব্যাটের কানা ছুঁয়েছিল।

ক্যারিয়ারের তৃতীয় ও টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিয়েই বোল্ড হয়ে যান মাসুদ।

নড়বড়ে শুরু করা বাবর আজম ফিরতে পারতেন ২ রানে। তাইজুলের বলে মিড অফে ক্যাচ দিয়েও বেঁচে যান ইবাদত হোসেনের ব্যর্থতায়। দলকে দিতে হচ্ছে এর মাশুল। পাকিস্তানের সময়ের সেরা ব্যাটসম্যান ৯৯ বলে ৬ চারে ব্যাট করছেন ৬৯ রানে। শূন্য রানে খেলছেন আসাদ শফিক।

৩ উইকেটে ২০৬ রান নিয়ে চা-বিরতিতে গেছে পাকিস্তান।

সেঞ্চুরির পর বোল্ড মাসুদ

৫৪ বলে ছুঁয়েছিলেন ফিফটি, সেঞ্চুরিতে পৌঁছালেন ১৫৭ বলে। বল অনুযায়ী খেলে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিলেন শান মাসুদ। অবশ্য এরপর আরও কোনো রান যোগ করতে পারেননি। ফিরে গেছেন তাইজুল ইসলামের দারুণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে।

পাকিস্তানের বাঁহাতি ওপেনারের বিশ্বাস হচ্ছিল না ঠিক কি হয়েছে। ফুল লেংথ বল ড্রাইভ করতে চেয়েছিলেন। একটু মন্থর ছিলেন তিনি। ব্যাট নামাতে নামাতে বল আঘাত হানে স্টাম্পে। ভাঙে ১১২ রানের তৃতীয় উইকেট জুটি।

১৬০ বলে ১১ চারে ১০০ রানে ফিরেন মাসুদ। ফিফটিতে পৌঁছানোর পথে মেরেছিলেন নয়টি চার।

৫৪ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ২০৫/৩। ক্রিজে বাবার আজমের সঙ্গী আসাদ শফিক।

মাসুদ-বাবরের শতরানের জুটি

রুবেল হোসেনের হোসেনের চমৎকার অন ড্রাইভে বাউন্ডারি হাঁকালেন বাবর আজম। তৃতীয় উইকেট জুটির রান স্পর্শ করল তিন অঙ্ক।

৯৪ বলে এসেছিল জুটির ফিফটি, সেঞ্চুরি হল ১৭১ বলে।

৫১ ওভার শেষে পাকিস্তানের সংগ্রহ ১৯৫/২। বাবর ৬৪ ও মাসুদ ৯৪ রানে ব্যাট করছেন।

ক্যাচ বুঝতে পারল না বাংলাদেশ!

‘জীবন’ পেলেন শান মাসুদ। রুবেল হোসেনের বলে কট বিহাইন্ড হয়ে বেঁচে গেলেন। বল যে পাকিস্তানের বাঁহাতির ব্যাটসম্যানের ব্যাট ছুঁয়ে এসেছে, বুঝতেই পারেননি লিটন দাস। ধরতে পারেননি বোলারও।

ঘটনা ৪৫তম ওভারের। স্টাম্পের বেশ বাইরের বলে ড্রাইভ করতে চেয়েছিলেন মাসুদ। ঠিক মতো খেলতে পারেননি। বাংলাদেশ দল ভেবেছিল ব্যাটের কানা নেয়নি। পরে স্নিকোতে দেখা গেছে কানা ছুঁয়েই বল জমা পড়ে লিটনের গ্লাভসে। সে সময় ৮৬ রানে ছিলেন মাসুদ।

জীবন পেয়ে বাবরের ফিফটি

শুরুতেই একটা সুযোগ দিয়েছিলেন বাবর আজম। পাকিস্তানের সময়ের সেরা ব্যাটসম্যানকে সে সময় ফেরাতে পারেনি বাংলাদেশ। দিতে হচ্ছে এর মাশুল। ৮ চারে ৭৯ বলে বাবর তুলে নিয়েছেন ফিফটি। শান মাসুদের সঙ্গে গড়েছেন চমৎকার জুটি।

৪৬ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ১৭৫/২। মাসুদ ৮৬ ও মাসুদ ৮৬ রানে ব্যাট করছেন।

মাসুদ-বাবরের জুটিতে পঞ্চাশ

জীবন পাওয়ার পর থেকে দারুণ ব্যাটিং করছেন বাবর আজম। দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে তাকে সঙ্গ দিচ্ছেন শান মাসুদ। তৃতীয় উইকেটে ৯৪ বলে পঞ্চাশ ছুঁয়েছে দুই ব্যাটসম্যানের জুটি। 

৩৯ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ১৫৩/২। মাসুদ ৭৯ ও বাবর ৩৭ রানে ব্যাট করছেন।

জীবন পেলেন বাবর

একের পর এক ডট বল খেলা বাবর আজম চাপটা সরিয়ে দিতে চেয়েছিলেন বড় শট খেলে। তাইজুল ইসলামের বলে মিড অফে বেশ ওপরে উঠা ক্যাচে হাত ছোঁয়ালেও মুঠোয় জমাতে পারেননি ইবাদত হোসেন।

টেস্টে দারুণ ছন্দে থাকা বাবর সে সময় ছিলেন ২ রানে। 

৩০ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ১০৭/২। শান মাসুদ ৬৬ ও বাবর ৪ রানে ব্যাট করছেন।

প্রথম সেশনে আবু জায়েদের ২ উইকেট

প্রথম সেশনে দুই ঘণ্টায় পাকিস্তানের দুই ওপেনারকে ফিরিয়ে দিয়েছেন আবু জায়েদ চৌধুরী। আঁটসাঁট বোলিংয়ে ব্যাটসম্যানদের দ্রুত এগোতে দেননি তাইজুল ইসলাম।

দিনের দ্বিতীয় ওভারে আবিদ আলিকে কট বিহাইন্ড করে ফিরিয়ে দেন আবু জায়েদ। পরে আজহার আলিকে থামিয়ে ভাঙেন ৯১ রানের জুটি।

প্রথম ঘণ্টায় ১৩ ওভারে ১ উইকেটে ৪২ রান করা পাকিস্তান ২৭ ওভারে ২ উইকেটে ৯৫ রানে শেষ করেছে প্রথম সেশন। দ্বিতীয় ঘণ্টার শুরুতে ইবাদত হোসেন ও রুবেল হোসেনের এলোমেলো বোলিংয়ে রান এসেছে দ্রুত।

পরে তাইজুল আক্রমণে আসার পর কমেছে রানের গতি। দারুণ নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে আবু জায়েদ ভেঙেছেন দ্বিতীয় উইকেট জুটি।

৮৩ বলে ৯ চারে ৫৯ রানে ব্যাট করছেন শান মাসুদ। ১৪ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি বাবর আজম।

আজহারকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙলেন আবু জায়েদ

মাথা ব্যথার কারণ হয়ে ওঠা জুটি ভাঙলেন আবু জায়েদ চৌধুরী। ফিরিয়ে দিলেন থিতু হয়ে যাওয়া পাকিস্তান অধিনায়ক আজহার আলিকে।

তাইজুল ইসলাম আক্রমণে আসার পর কমেছে স্বাগতিকদের রানের গতি। এক পাশে তার আঁটসাঁট বোলিংয়ের সুবিধা অন্য পাশে কাজে লাগিয়েছেন আবু জায়েদ। তার লেংথ বলে ড্রাইভ করতে গিয়ে স্লিপে নাজমুল হোসেন শান্তর হাতে ধরা পড়েছেন আজহার। ভেঙেছে ৯১ রানের জুটি।

৫৯ বলে চারটি চারে ৩৪ রান করেছেন আজহার। ২৩ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ৯৩/২। ক্রিজে শান মাসুদের সঙ্গী বাবর আজম।

দাপুটে ব্যাটিংয়ে মাসুদের ফিফটি

পানি বিরতির পর থেকে বোলারদের ওপর চড়াও হয়েছেন শান মাসুদ। একের পর এক বাউন্ডারিতে ৫৪ বলে ছুঁয়েছেন ফিফটি।

পঞ্চাশ ছোঁয়ার পথে নয়টি বাউন্ডারি মেরেছেন বাঁহাতি এই ওপেনার। তার ব্যাটে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান।

১৭ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ৭৭/১। মাসুদ ৫১ ও আজহার আলি ২৪ রানে ব্যাট করছেন।

মাসুদ-আজহারের জুটিতে ফিফটি

ইবাদত হোসেনকে পরপর দুই বাউন্ডারি হাঁকিয়ে দল ও জুটির রান পঞ্চাশে নিয়ে গেলেন শান মাসুদ। প্রথম ঘণ্টায় দারুণ বোলিং করা ইবাদতের এই ওভার থেকে তিন বাউন্ডারিতে ১৬ রান নিয়েছে পাকিস্তান।

মাসুদ ও আজহার আলির জুটি পঞ্চাশ ছুঁয়েছে ৭৩ বলে। 

১৪ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ৫৮/১। মাসুদ ৩৮ ও আজহার ১৮ রানে ব্যাট করছেন।

প্রথম ঘণ্টায় এক উইকেট

প্রথম ঘণ্টায় একটি উইকেট নিতে পেরেছে বাংলাদেশ। দিনের দ্বিতীয় ওভারে ফিরিয়ে দিয়েছে আবিদ আলিকে। বাকি সময়ে পাকিস্তানকে এগিয়ে নিয়েছেন শান মাসুদ ও আজহার আলি।

তিন পেসারই ভালো করেছেন। নিয়মিত ঘণ্টা প্রতি ১৪০ এর বেশি গতিতে বল করেছেন ইবাদত হোসেন। ছোট ছোট সুইংয়ে ব্যাটসম্যানদের ভাবিয়েছেন আবু জায়েদ চৌধুরী। একমাত্র সাফল্য এসেছে তার হাত ধরেই।

২০১৮ সালের পর প্রথম টেস্ট খেলতে নামা রুবেল হোসেন করেছেন ২ ওভার। খারাপ করেননি তিনিও।

১৩ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ৪২/১। মাসুদ ২৯ ও আজহার ১১ রানে ব্যাট করছেন।

শুরুতেই আবু জায়েদের আঘাত

দ্বিতীয় দিনের শুরুটা দারুণ হলো বাংলাদেশের। প্রথম ওভারে দারুণ বোলিং করলেন ইবাদত হোসেন। দ্বিতীয় ওভারে আবু জায়েদ চৌধুরী ভাঙলেন পাকিস্তানের শুরুর জুটি।

অফ স্টাম্পের বেশ বাইরের একটি বল তাড়া করতে গিয়ে ঠিক মতো খেলতে পারেননি আবিদ আলি। ব্যাটের কানা ছুঁয়ে বল জমা পড়ে লিটন দাসের গ্লাভসে। আগের তিন ইনিংসে দুটি সেঞ্চুরি করা আবিদ ফিরলেন শূন্য রানে।

২ ওভারে পাকিস্তানের স্কোর ২/১। ক্রিজে শান মাসুদের সঙ্গী অধিনায়ক আজহার আলি।

বোলারদের দিকে তাকিয়ে বাংলাদেশ

সুযোগ পেয়েছিলেন ব্যাটসম্যানরা কিন্তু কাজে লাগাতে পারেননি তারা। সম্ভাবনাময় জুটি কিংবা ইনিংস খুব একটা বড় করতে পারেনি সফরকারীরা। ধৈর্যের পরীক্ষায় জিতে বাংলাদেশকে ২৩৩ রানে গুটিয়ে দিয়েছেন পাকিস্তানের বোলাররা। রাওয়ালপিন্ডি টেস্টে ঘুরে দাঁড়াতে বোলারদের দিকে তাকিয়ে বাংলাদেশ।

আলোক স্বল্পতায় আগেই শেষ দিনের খেলা

আগের শেষ বেলায় পাকিস্তানের এক-দুটি উইকেট নেওয়ার সুযোগ পায়নি বাংলাদেশ। যথেষ্ট আলো না থাকায় আগেভাগেই দিনের খেলার সমাপ্তি টানেন দুই আম্পায়ার। 

প্রথম দিন শেষে সংক্ষিপ্ত স্কোর:

বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ৮২.৫ ওভারে ২৩৩ (তামিম ৩, সাইফ ০, শান্ত ৪৪, মুমিনুল ৩০, মাহমুদউল্লাহ ২৫, মিঠুন ৬৩, লিটন ৩৩, তাইজুল ২৪, রুবেল ১, আবু জায়েদ ০, ইবাদত ০*; আফ্রিদি ২১.৫-৩-৫৩-৪, আব্বাস ১৭-৯-১৯-২, নাসিম ১৬-০-৬১-১, ইয়াসির ২২-২-৮৩-০, হারিস ৬-২-১১-২)