পাকিস্তান সফরে তিন ম্যাচের ওই সিরিজের একটি ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছিল। ২-০তে হারা সিরিজের মোট ১০৪ রান করেন তামিম।
বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে আল-আমিন হোসেনের। ওই দুই ম্যাচে তিনি উইকেট পেয়েছিলেন একটি, তবে করেছিলেন মিতব্যয়ী বোলিং। বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে ২৫ ধাপ এগিয়ে ৫১তম স্থানে উঠেছেন ডানহাতি এই পেসার।
ভারতের ৫-০এ সিরিজ জয়ে ব্যাট হাতে বড় অবদান রাহুলের। ৫ ইনিংসে ৫৬ গড়ে ২২৪ রান করে সিরিজ সেরা হন তিনি। আর র্যাঙ্কিংয়ে চার ধাপ এগিয়ে ক্যারিয়ার সেরা দ্বিতীয় স্থানে উঠেছেন ভারতের এই ওপেনার।
রাহুলকে জায়গা দিতে একধাপ করে নিচে নেমে গেছেন অস্ট্রেলিয়ার অ্যারন ফিঞ্চ (৩) ও নিউ জিল্যান্ডের কলিন মানরো (৪)। আর দুই ধাপ পিছিয়ে ইংল্যান্ডের দাভিদ মালান এখন পাঁচে। আগের মতোই শীর্ষে আছেন পাকিস্তানের বাবর আজম।
বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে সেরা তিনে কোনো পরিবর্তন নেই। শীর্ষে আছেন আফগানিস্তানের স্পিনার রশিদ খান। পরের দুটি স্থানে যথাক্রমে তার সতীর্থ মুজিব উর রহমান ও নিউ জিল্যান্ডের মিচেল স্যান্টনার।
অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়েও সেরা তিনের নেই কোনো অদল-বদল। আগের মতোই শীর্ষে আফগানিস্তানের মোহাম্মদ নবি। পরের দুটি স্থানে যথাক্রমে অস্ট্রেলিয়ার গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ও জিম্বাবুয়ের শন উইলিয়ামস।