ম্যাচ শেষে মাশরাফি জানান, বলের গতি কম থাকায় শেষ পর্যন্ত বাঁহাত নামিয়ে ফেলতে সক্ষম হন।
“হাতে তো গ্লাভস ঢুকতেই চাচ্ছিল না। অনেক ঢেলেঠুলে ঢোকাতে হয়েছিল। প্রথম বলটা খেলার সময় বাঁহাতে একটু লেগেছিল।… ফিল্ডিংয়ের সময় ক্যাচটা যখন এলো, বাঁহাত তো প্রায় তুলেই ফেলেছিলাম, বলের গতি কম ছিল বলে শেষ পর্যন্ত নামিয়ে রাখতে পেরেছি।”
দেখে যতটা সহজ মনে হয়েছে ততটা সহজ ছিল না গেইলের ক্যাচ। লেগ স্পিনার শাদাব খানের বলে ফাইন লেগে যাওয়ার সময় বল খুব ঘুরছিল। তবুও দারুণ দক্ষতায় ডানহাতে ক্যাচ মুঠোয় জমাতে পারেন মাশরাফি।
তবে শেষরক্ষা হয়নি তার দলের। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে এলিমিনেটর ম্যাচে ৭ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে মাশরাফির ঢাকা।
মিরপুরেই গত শনিবার খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে প্রাথমিক পর্বের সবশেষ ম্যাচ খেলার সময় চোট পান মাশরাফি। রাইলি রুশোর বুলেট গতির শট ঠেকাতে গিয়ে ফেটে যায় হাতের তালু। সেলাই পড়ে ১৪টি। মাশরাফি জানান, চোট পাওয়ার দিনই নিয়েছিলেন এলিমিনেটর ম্যাচে খেলার সিদ্ধান্ত।