কোহলির এমন ফর্ম অবশ্য এখন আর বিষ্ময় জাগায় না। তবে বছর জুড়ে মার্নাস লাবুশেনের ছন্দ সবার প্রশংসা কুড়িয়েছে। র্যাঙ্কিংয়েও তার প্রভাব পড়েছে। ক্যারিয়ার সেরা র্যাঙ্কিং চারে থেকে বছর শেষ করলেন ২৫ বছর বয়সী অস্ট্রেলিয়ান টপ অর্ডার।
শীর্ষ দশে উঠে বছর শেষ করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার কুইন্টন ডি কক। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দলের ১০৭ রানের জয়ে দুই ইনিংসে ৯৫ ও ৩৪ রান করে ম্যাচ সেরা হন এই কিপার-ব্যাটসম্যান। আট ধাপ এগিয়ে তার অবস্থান এখন দশে।
অস্ট্রেলিয়া সফরে খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে যাওয়া কেন উইলিয়ামসন তৃতীয় স্থান ধরে রেখেছেন। পাঁচে রয়েছেন চেতেস্বর পুজারা। শীর্ষ দশে অন্য নামগুলো যথাক্রমে পাকিস্তানের বাবর আজম, অস্ট্রেলিয়ার ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার, ভারতীয় টপ অর্ডার অজিঙ্কা রাহানে ও ইংল্যান্ড অধিনায়ক জো রুট।
বোলারদের তালিকায়ও সেরা দশে তেমন পরিবর্তন নেই। ৩২২ দিন ধরে শীর্ষে আছেন অস্ট্রেলিয়ান পেসার প্যাট কামিন্স। বছরের প্রথম ৪৪ দিন শীর্ষে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকান পেসার কাগিসো রাবাদা নেমে গেছেন তিনে। দ্বিতীয় স্থানে আছেন নিল ওয়েগনার।
বোলারদের তালিকায় চারে থাকা ওয়েস্ট ইন্ডিজের জেসন হোল্ডার অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন। দুইয়ে আছেন রবীন্দ্র জাদেজা।
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষে থেকে বছর শেষ করেছে ভারত। সাত ম্যাচে শতভাগ জয়ে তাদের পয়েন্ট ৩৬০। নয় ম্যাচে ৬ জয়ে ২৫৬ পয়েন্ট নিয়ে তাদের পরেই আছে অস্ট্রেলিয়া। ৮০ পয়েন্ট নিয়ে পরের অবস্থানে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা। ৫৬ পয়েন্ট নিয়ে ছয়ে ইংল্যান্ড। তাদের উপরে রয়েছে নিউ জিল্যান্ড। ৯ দলের মধ্যে তলানীতে আছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের মতো দুই ম্যাচ খেলে কোনো পয়েন্ট পায়নি আটে থাকা ওয়েস্ট ইন্ডিজও। সেঞ্চুরিয়ন টেস্ট জিতে প্রথম পয়েন্ট পাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা আছে সাতে।